Belur Math: পঞ্চমীতে বেলুড় মঠে প্রস্তুতি, বোধনের আগে সুসজ্জিত দেবীর মণ্ডপ
উমার এবার বাপের বাড়িতে আসার সময়। বোধনের আগে সেজে উঠেছে বেলুড় মঠ। ঘরের মেয়েকে বরণের প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। ষষ্ঠীতে কল্পারম্ভের মাধ্যমে পুজোর শুভারম্ভ শুরু হবে। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App১৯০১ সালে স্বামী বিবেকানন্দ বেলুড় মঠে দুর্গাপুজো শুরু করেছিলেন। সেই বছর থেকেই এই পুজোয় নিষ্ঠাভরে মানা হয় কিছু বিধি। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
মঠের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুসারে যথাক্রমে ২১, ২২ এবং ২৩ অক্টোবর অর্থাৎ শনিবার, রবিবার এবং সোমবার বেলুড় মঠে দিব্য মা শ্রী শ্রী দুর্গার পুজো করা হবে। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
দেবী বোধনে আগে সেজে উঠেছে দুর্গা মণ্ডপ। পুজোর ক'টা দিন মঠের পাশেই মা দুর্গার অবস্থান। সপরিবারে এই মণ্ডপেই থাকবেন দেবী। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
সপরিবারে মর্ত্যলোকে বাপের বাড়িতে আসেন দেবী। তাই আটচালাতেই তাঁকে রাখা হয়। সেই মতোই দেবীর মণ্ডপে সেই সজ্জা রাখা হয়েছে বেলুড় মঠে। রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
সারা বছরের মতো ঠাকুর শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণদেবকে ফুলের সজ্জায় সাজানো হয়েছে।ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
মূল মঠের পাশেই দেবীর মণ্ডপ। প্রতি বছরের মতো এবছরও সেই ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুজোর ক'টা দিন অগুণিত ভক্তদের ভিড়ে জমজমাট থাকে এই প্রাঙ্গন। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
মন্দিরের পার্শ্ববর্তী প্রাঙ্গনগুলিতেও নজরদারির পাশাপাশি ভক্তদের জন্য আসা যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে প্রতিবারের মতোই। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
তিনি মা, জগজ্জননী তিনি। অষ্টমীর দিন নিজের হাতে, ১০৮টি পদ্মফুল দিয়ে সারদা দেবীকে ‘জ্যান্ত দুর্গা’ রূপে পুজো করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ। দেবী বোধনের আগে মা-ও সেজেছেন ফুলের সাজে। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
বেলুড় মঠ প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই স্বামী বিবেকানন্দের মনে ইচ্ছে ছিল যে তিনি বেলুড়মঠে দুর্গাপুজো করবেন। ১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দে বেলুড়মঠ প্রতিষ্ঠার পর স্বামীজী প্রায়ই তাঁর প্রিয় বেলগাছতলায় বসে সম্মুখে প্রবাহিতা গঙ্গার দিকে তাকিয়ে আপন মনে গাইতেন, “বিল্ববৃক্ষমুলে পাতিয়া বোধন/গণেশের কল্যাণে গৌরীর আগমন।/ঘরে আনব চণ্ডী, কর্ণে শুনব চণ্ডী,/আসবে কত দণ্ডী, জটাজুটধারী।…” আজ স্বামীজির করা সেই দুর্গোৎসব এক মহীরুহে রূপান্তরিত হয়েছে। সারা পৃথিবী থেকে ভক্তেরা আসেন এই মহোৎসবে সামিল হতে। ছবিসূত্র- রামকৃষ্ণ মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশন, বেলুড় মঠ/ ফেসবুক
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -