TMC Martyr Day 2022 : ২১-এর সমাবেশমুখী জনস্রোত, তিন দশক আগে কী হয়েছিল এই দিনটায় ?
তখনও তৃণমূলের জন্ম হয়নি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তখন যুব কংগ্রেসের সভানেত্রী। রাজ্যের ক্ষমতায় জ্যোতি বসুর সরকার। সিপিএমের বিরুদ্ধে ছাপ্পা-রিগিংয়ের মতো অভিযোগ নিয়মিত শোনা যেত বিরোধীদের মুখে। (ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএই প্রেক্ষাপটে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা আনার জন্য, সচিত্র পরিচয়পত্রের দাবিতে ২১ জুলাই মহাকরণ অভিযানের ডাক দিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
প্রথমে এই কর্মসূচির দিন ঠিক হয়ে ছিল ১৪ জুলাই। কিন্তু, ওই সময় প্রাক্তন রাজ্যপাল নুরুল হাসানের প্রয়াণের কারণে, কর্মসূচির দিন পিছিয়ে ২১ জুলাই করা হয়। (ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
ওই দিন সকাল ১০টা থেকে মহাকরণ অভিমুখী জমায়েত শুরু হয়। মহাকরণ ঘিরে পাঁচটি এলাকা দিয়ে এগোতে থাকেন যুব কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকরা।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
তাঁদের সঙ্গে রাস্তায় নামেন মমতা নিজেও। বিভিন্ন মিছিলে ছিলেন সৌগত রায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, মদন মিত্ররা।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
মহাকরণে পৌঁছনোর আগে পাঁচ দিক থেকে ব্যারিকেড করে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। তাতেই ধুন্ধুমার শুরু হয়।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সঙ্ঘর্ষ বেধে যায় যুব কংগ্রেসের কর্মী-সমর্থকদের। পুলিশকে লক্ষ্য করে শুরু হয় ইট-পাথরবৃষ্টি। বিক্ষোভকারীদের হটাতে পাল্টা কাঁদানে গ্যাসের শেল ফাটায় পুলিশ।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
সবমিলিয়ে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় মেয়ো রোড-রেড রোডের মোড়ে। বোমাও পড়ে। সেই উত্তেজনার আঁচ ছড়িয়ে পড়ে গোটা মধ্য কলকাতায়।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
রেড রোডে পুলিশের ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। বিক্ষোভকারীদের তাড়া খেয়ে পুলিশের পদস্থ অফিসারেরা পালাতে থাকেন। সেই অবস্থায় গুলি চালাতে শুরু করে পুলিশবাহিনী। গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান ১৩ জন। (ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
কার নির্দেশে পুলিশ সেদিন গুলি চালিয়েছিল, সেই প্রশ্নের মীমাংসা আজও হয়নি।(ছবি সৌজন্যে : আনন্দবাজার পত্রিকা)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -