Weather Forecast: ফের ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়বে বাংলা? উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মোকা, সতর্ক রাজ্য প্রশাসন

Weather Update:শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। সোমবারের মধ্যে এই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হবে। এই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড় হয় কিনা সেদিকে নজর রাখছে মৌসম ভবন।

ছবি সৌজন্যে-পিটিআই

1/11
শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হতে পারে ঘূর্ণাবর্ত। সোমবারের মধ্যে ওই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হবে। সেই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে শেষ পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড় মোকায় পরিণত হয় কিনা, এখন সেদিকেই নজর রাখছে মৌসম ভবন। আগেভাগেই সতর্ক রাজ্য প্রশাসন। সংশ্লিষ্ট সব দফতরের সঙ্গে বৈঠক করে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যসচিব।
2/11
২০১৯ সালে ফণী, ২০২০ সালে আমফান, ২০২১ সালে ইয়াস। নতুন বছরেও কি ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে বাংলা? ঘূর্ণিঝড় মোকা কি সত্যিই ধেয়ে আসতে পারে?
3/11
তীব্র তাপদাহ থেকে কিছুটা রেহাই মেলার পর, যখন সবে স্বস্তি এসেছে, তার মধ্যেই এবার উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়। আবহবিদদের একাংশের আশঙ্কা, ঘূর্ণিঝড় মোকা তৈরি হলে তা ফণীর মতোই বিধ্বংসী হতে পারে।
4/11
মৌসম ভবনের পূর্বাভাস, শনিবার দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবারের মধ্যে এই ঘূর্ণাবর্ত নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। ওই নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয় কিনা, সেদিকে নজর রাখছে মৌসম ভবন।
5/11
যদিও আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন সংস্থা জানিয়েছে, মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হবে।
6/11
সেই ঘূর্ণিঝড়ের অভিমুখ বাংলাদেশ ও মায়ানমারের উপকূল বরাবর থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে, তার নাম হবে মোকা। এই নাম দিয়েছে ইয়েমেন।
7/11
স্বাভাবিক ভাবেই এই পূর্বাভাসে অশনিসঙ্কেত দেখছে পশ্চিমবঙ্গ।গত ৪ বছরে মে মাসেই ৪টি বড় ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
8/11
তার মধ্যে আমফান ও ইয়াস আছড়ে পড়েছিল রাজ্যে। এবারও কি মে মাসেই ঘনিয়ে আসছে বিপদ? গভীর নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে কিনা, কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দফতর, তা নিয়ে এখনও নিশ্চিত কিছু জানায়নি।
9/11
কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা জারি না হলেও, আগেভাগেই সতর্ক রাজ্য প্রশাসন।মঙ্গলবার নবান্নে সংশ্লিষ্ট সব দফতরের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বৈঠক করেছেন মুখ্যসচিব।
10/11
নবান্ন সূত্রে খবর, ওই বৈঠকে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতায় প্রচার শুরুর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উপকূলবর্তী এলাকাগুলিতে সাইক্লোন সেন্টারগুলির কী পরিস্থিতি তা খতিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।
11/11
তৈরি থাকতে বলা হয়েছে NDRF এবং SDRF-কে।সেচ দফতরকে বলা হয়েছে নদীবাঁধের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে।পর্যাপ্ত ত্রিপল, ওষুধ, শুকনো খাবার মজুত রাখতে বলা হয়েছে।
Sponsored Links by Taboola