Hrithik Roshan: ‘কহো না...প্যায়ার হ্যায়’ হাতেই আসত না, বাবার পছন্দ ছিলেন অন্য তারকা, জানালেন হৃতিক

Bollywood Updates: বাবা বড় পরিচালক। অথচ নায়কই হতে পারছিলেন না ছেলে! প্রথম ছবি পেতে কত কসরত করতে হয়েছিল, জানালেব হৃতিক রোশন।

ছবি: ইনস্টাগ্রাম থেকে সংগৃহীত।

1/10
তাঁর নাম শুনলেই বুকে কাঁপন ধরে মহিলা অনুরাগীদের। একের পর এক ছবিতে অভিনয়ে জাত চিনিয়েছেন। কিন্তু প্রথম ছবিতে তাঁর অভিনয় আজও মনে রয়ে গিয়েছে সকলের।
2/10
কিন্তু প্রথম ছবিই নাকি হাতছাড়া হওয়ার জোগাড় হয়েছিল হৃতিক রোশনের! থেলেকে নয়, বলিউডের প্রথম সারির দুই নায়কের মধ্যে একজনকে নাকি ছবিতে নিতে চেয়েছিলেন রাকেশ রোশন। কী করে বাবাকে রাজি করালেন তিনি, খোলসা করেন হৃতিক নিজেই।
3/10
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে নায়ক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার লড়াইয়ের কথা জানান হৃতিক। তাবড় তারকাদের সামনে বাবা তাঁকে ধর্তব্যের মধ্যেই আনেননি বলে জানান হৃতিক।
4/10
হৃতিককে বলতে শোনা যায়, “বার বার একই কথা বলতেন বাবা যে, উনি আমার জন্য কোনও ছবি তৈরি করবেন না। নিজেকেই যা করার করতে হবে আমাকে।”
5/10
বাবার কথা মতো একাধিক জায়গায় অডিশনও দেন হৃতিক। নিজের ছবিও বিলি করেন কাস্টিং ডিরেক্টরদের হাতে। কিন্তু পোর্টফোলিও বানানোর টাকাও ফুরিয়ে যায় একসময়।
6/10
হৃতিক জানিয়েছেন, সেই সময় ফোটোগ্রাফার ডাব্বু রত্নানির সামনে ভেঙে পড়েন তিনি। ধারবাকিতে পোর্টফোলিও করে দিতে বলেন। রোজগার করলে ফেরত দেবেন বলে জানান।
7/10
শেষ মেশ বাবাকে রাজি করালেন কী ভাবে, তাও জানিয়েছেন হৃতিক। তিনি জানান, রাকেশ রোশন শাহরুখ এবং আমির খানের সঙ্গে ‘কহো না...প্যায়ার হ্যায়’ ছবির জন্য কথা চালাচ্ছিলেন। কিন্তু কারও সঙ্গেই কথা পাকা হচ্ছিল না কিছুতেই। সেই সময় নতুন কাউকে নেওয়ার আলোচনা শুরু হয়। সকলে তাতে সমর্থনও জানান।
8/10
তাতেই নাকি সাহস করে এগিয়ে যান হৃতিক! তিনি বলেন, “আমিও বাবাকে বলতে শুরু করি যে, শাহরুখকে এই চরিত্রে দেখতে চাই না আমি। বার বার একই কথা শুনতে শুনতে বাবা একসময় বলেই ফেলেন যে, গোড়ায় মাথায় না এলেও, আমাকে নিয়েই ছবিটি করবেন তিনি।”
9/10
বলা বাহুল্য, ‘কহো না...প্যায়ার হ্যায়’ রাতারাতি বলিউডের তাবড় তারকাদের সঙ্গে এক সারিতে নিয়ে চলে আসে হৃতিককে। কিন্তু তাঁকে ঘিরে এই উন্মাদনা একসময় হৃতিকে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
10/10
হৃতিক জানিয়েছেন, আতঙ্কে একসময় বাড়ি থেকে বেরনো বন্ধ করে দেন তিনি। কোনও কাজে মন বসত না। শেষ মেশ বাবা রাকেশই তাঁর কাউন্সেলিং করতে বসেন। সাফল্যকে সহজ ভাবে নিতে শেখান।
Sponsored Links by Taboola