KK Death: 'ক্যায়সে কহে দিয়া অলবিদা', কে কে এক অনুভূতির নাম
গুলজারের লেখা 'ছোড় আয়ে হম' গান গেয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু করেন কে কে। এখনও যে গান মানুষের মনে তাজা।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App'ঝঙ্কার বিটস'-এর জনপ্রিয় গান 'তু আশিকি হ্যায়'। এই গান দিয়েই গতকাল অনুষ্ঠান শুরু করেছিলেন কে কে। প্রেমের অনবদ্য গান।
প্রেম ভাঙা, মন ভাঙা, হোঁচট খাওয়া। সব ইমোশনের সঙ্গী কে কে-র গান। ১৯৯৯ সালে 'হম দিল দে চুকে সনম' ছবির 'তড়প তড়প' গানটি ২০২২ সালেও হৃদয় ভাঙলে শোনেন বহু প্রেমিক - প্রেমিকা।
হারিয়ে যাওয়া মুহূর্ত মনে করে নস্ট্যালজিক হতেও কে কে-র গানই সেরা। 'পল' গানে শেষ করেছিলেন কালকের অনুষ্ঠান। 'হম রহে ইয়া না রহে কাল'। একেবারে কথাগুলি সত্যি করে গেলেন তিনি।
বন্ধুত্বের কথা বললেও কে কে-র গান রয়েছে। 'ইয়ারো দোস্তি বড়ি হি হসিন হ্যায়'। বন্ধুত্ব যে মধুর স্মৃতি তৈরি করে, জীবনে মাধুর্য আনে তা কে কে-র গানই শিখিয়েছে।
যখন মনে হয় সব শেষ। যখন মনে হয় আর কিছু করার নেই জীবনে। তখন আশার আলো নিয়ে আসে কে কে-র গান। তখন কে কে-র 'আশায়েঁ' গানই মনে বল জোগায়।
প্রথম প্রেমে পড়ার অনুভূতি খুবই স্পেশাল। সেই সময়ে, সেই অনুভূতিও প্রকাশ করার জন্য রয়েছে কে কে-র গান। আনমনে 'কেয়া মুঝে পেয়ার হ্যায়' শুনতে শুনতে ঠোঁটের কোণে হাসি দেখা যায়।
প্রেমে বিচ্ছেদ। প্রিয়জনের থেকে বিচ্ছেদ। হৃদয় যখন কষ্টে ছিঁড়ে যায় তখন কে কে-র 'অলবিদা' শুনে মনকে শান্তি দিতে পারেন।
দুঃখের সময়ে, মনকে কষ্ট না দিয়ে দুঃখের অনুভূতিকে প্রশমিত করে 'ম্যায়নে দিল সে কাহা'। ২০০৪ সালে মুক্তি পায় গানটি।
শুধু কি ভালবাসা, বিচ্ছেদ, দুঃখের অনুভূতি? কিন্তু আনন্দ, উদ্দীপনা, উদযাপনেও রয়েছে কে কে-র গান। 'দশ বাহানে' তেমনই একটি গান।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -