Lata Mangeshkar Obituary: ক্রিকেট অনুরাগ থেকে অভিনয়, কেন করলেন না সংসার, লতার নানা কথা ছবিতে
১৯২৯ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর ভারতের মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে একটি মারাঠি পরিবারে জন্ম লতা মঙ্গেশকরের৷ বাবা দীননাথ মঙ্গেশকর ছিলেন শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী এবং মঞ্চ অভিনেতা৷ বাবার কাছে হাতেখড়ি হওয়ার পর ওস্তাদ আমানত আলী খাঁ সাহেবের কাছে সংগীত শিক্ষা হয় তাঁর৷
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App১৯৪৩ সালে মাত্র ১৪ বছর বয়সে মারাঠি ছবি গজবহুর মাধ্যমে প্লেব্যাক জীবনের শুরু তাঁর৷
পুরোদমে সঙ্গীত শিল্পী হওয়ার আগে এবং পরেও ছবিতে অভিনয় করেছেন লতা মঙ্গেশকর৷ শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে আটটি ছবিতে কাজ করেন লতা।
২০০১ সালে ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার ভারতরত্ন দেয়া হয় তাঁকে ৷ জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন ৩ বার, ফিল্মফেয়ার পুরস্কার চারবার৷
ক্রিকেটের দারুণ ভক্ত লতা মঙ্গেশকর৷ তাঁর জন্য একটা বিশেষ আসন বরাদ্দ রয়েছে লর্ডসে৷
কেন বিয়ে করলেন না? জবাবে লতাজী সবসময়ই বলে থাকেন, ‘‘গান গাইতে গাইতে আর সংসারের কথা ভাবতে ভাবতে বিয়ে করার সময়টা পেলাম কই!’’
ছবি তোলারও শখ ছিল তাঁর ।
ছোট বোন আশা ভোঁসলে একসময় ছিলেন লতার ছায়াসঙ্গী৷ আশার স্বামী রাহুল দেব বর্মনের পরিচালনায় অনেক জনপ্রিয় গান গেয়েছেন তিনি৷ এগুলোর মধ্যে ‘মেরে ন্যায়না শাওন ভাদো’, ‘বাহো মে চালে আ’ এখনো সবার মুখে মুখে৷
চিন-ভারত যুদ্ধের সময় এক অনুষ্ঠানে ‘অ্যায় মেরি ওয়াতন কে লোগো’ গানটা শুনে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু অঝোরে কেঁদে ফেলেছিলেন৷
১৯৭৪ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি গান রেকর্ড করার জন্য তাঁর নাম গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস এ স্থান পায়৷
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -