Mimi Chakraborty: প্রতিমা আসতেই মণ্ডপে হাজির, ঢাক বাজিয়ে, গল্পে-আড্ডায় পুজো শুরু মিমির
তিলোত্তমা মেতে উঠেছে শারদ উৎসবে। আজ ষষ্ঠী। তবে এখন মহালয়া থেকেই কার্যত ঠাকুর দেখার জনজোয়ার নামে পথে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appগত কয়েকটা বছর এই ছবি দেখতেই অভ্যস্থ হয়ে পড়েছে শহর। এই পুজোতেই মুক্তি পেয়েছে তাঁর নতুন ছবি, আর প্রচারের ব্যস্ততা সামলে, বাড়ির পুজোয় সামিল মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty)।
মিমির আবাসনে বেশ বড় করে দুর্গাপুজো হয়। পুজোর প্রত্যেকটা দিনই সেই পুজোয় সামিল থাকেন মিমি। পঞ্চমীতে মণ্ডপে ঠাকুর আসা থেকেই শুরু হয়ে যায় উৎসব।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমি শেয়ার করে নিয়েছেন উৎসব শুরুর ছবি। পঞ্চমীতে একটি ফ্লোরাল শাড়ি পরেছিলেন মিমি। তাঁকে কখনও দেখা গেল মণ্ডপে কচিকাঁচাদের সঙ্গে ঢাক বাজাতে, কখনও আবার তিনি প্রতিমার সামনে গিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন তাঁর শেষ মুহূর্তের সাজ পরীক্ষা করতে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মিমি শেয়ারও করে নিয়েছেন সেই ছবি। মন্ডপের কাজে ব্যস্ত, সবার সঙ্গে মিলেমিশে আনন্দ করে মিমি যেন পাশের বাড়ির মেয়ে। রয়েছেন মিমির বাবা-মা ও পরিবারও।
১৯ তারিখ মুক্তি পেয়েছে মিমির নতুন ছবি 'রক্তবীজ' (Roktobeej)। এর আগে, এবিপি লাইভকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মিমি বলেছিলেন, 'পৃথিবীর কোনও শক্তিই আমায় ষষ্ঠীর পরে কাজ করাতে পারত না।'
মিমি বলছেন, 'পুজোর কয়েকটা দিন আমি মায়ের মণ্ডপে এক্কেবারে আঠার মতো লেগে থাকি। বাড়ি ছাড়া আর কোথাও যাই না আমি। খাওয়া-দাওয়া, বন্ধুবান্ধব, পরিবার আর কোনও নিয়ম নেই, টাইম টেবিল নেই। ধুনুচি নাচ, ঢাক বাজানো, যা ইচ্ছা খাওয়া... এটাই আমার পুজো।'
পুজোয় কোন পোশাক আর খাবারটা না হলেই নয়? মিমি এবিপি লাইভকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, 'পুজোর অষ্টমীতে বেনারসী কাঞ্জিভরম আর পুরনো ধাঁচের বাঙালি গয়না পরাটা মাস্ট। ওটা পরেই অঞ্জলি দিই।'
মিমি বলছেন, 'ধুনুচি নাচ, ঢাক বাজানো আর আমার বাড়িতে বন্ধুদের সঙ্গে নবমীর আড্ডা.. এগুলো না হলে পুজো জমে না। খাওয়া-দাওয়ার কথা বললে, আমি এখন নিরামিষাসী। যখন আমিষ খেতাম, তখন পুজো।‘
ছবির প্রচারের ব্যস্ততা সামলেই বাড়ির পুজোর ঢাকে কাঠি, মিমি যেন ঘরের মেয়ে
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -