Rajnandini Paul: কী কারণে এই পুজোয় মনখারাপ রাজনন্দিনীর?

পুজো দোরগোড়ায়। অলিতে গলিতে জোরকদমে চলছে প্য়ান্ডেল বানানোর কাজ। চারিদিকে যেন পুজো পুজো গন্ধ। এমতাবস্থায় আট থেকে আশি, সকলেই ব্য়স্ত শপিং-এ।

কী কারণে এই পুজোয় মনখারাপ রাজনন্দিনীর?

1/10
তবে পুজোতে কেনাকাটায় আগ্রহী নন অভিনেত্রী রাজনন্দিনী পাল।
2/10
মা-বাবার একমাত্র সন্তান, আর অন্য়ান্য় ভাইবোনেরাও বয়েসে অনেকটাই বড়। ফলে পুজোয় তাঁদের উপহার দিতে গেলে কপালে জোটে শাসন।
3/10
তাই সেই পথে না গিয়ে এক ছোট ভাইকেই পুজোর উপহার দেবেন বলে ঠিক করেছেন 'টুরু লাভ' অভিনেত্রী।
4/10
এবছর অবশ্য় অভিনেত্রীর মন একটু খারাপ। কেন? প্রতিবছর নিজেদের বাড়িতে দুর্গাপুজো হয় অভিনেত্রীর। তবে শুধুমাত্র মা-বাবার সঙ্গে গোটা পুজোর কাজ সামলানো বেশ মুশকিল, তাই এবছর থেকে তাঁরা ঠিক করেছেন বাড়িতে দুর্গাপুজো নয় জগদ্বাত্রী পুজো করবেন রাজনন্দিনী।
5/10
এখানেই শেষ নয়, মন খারাপ হওয়ার রয়েছে আরও কারণ। নিজের প্রিয় দুই বন্ধু পড়াশোনার জন্য় লন্ডনে আছে। ছুটি ম্য়ানেজ করে তারা কোনভাবেই এইবছরটা কলকাতায় থাকতে পারবে না। তাই বাধ্য হয়ে ফোনে আর ভিডিও কলে করেই তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।
6/10
তবে একটা বিষয়ে বেশ এক্সাইটেড 'সম্পূর্ণা' অভিনেত্রী। আর সেটা হচ্ছে পুজোর খাওয়াদাওয়া।
7/10
এমনিতেই শ্যুটিং-এর সময় তাঁর লাঞ্চে থাকে কোক, স্য়ান্ডউইচ, কুরকুরে। আর পুজোর কটা দিন তো পাঁঠার মাংস ছাড়া কথাই নেই।
8/10
অন্য়দিকে সারাবছর কাজের জন্য় ব্য়স্ত থাকেন মা-বাবা। ফলে বাড়িতে খুব কম সময়ই তাঁদের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ মেলে অভিনেত্রীর। তাই পুজোর কটা দিন মা-বাবার সঙ্গে জমিয়ে সময় কাটাতেই ভালবাসেন তিনি।
9/10
ঠাকুর দেখব বলে বায়না জুড়লেও মা-বাবার সঙ্গে গাড়িতে উঠে বাবার কোলেই ঘুমিয়ে কাদা হয়ে যেতেন ছোট্ট রাজনন্দিনী। প্রত্য়েক বছর একই ঘটনা ঘটত। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে নিজেকে খাটের উপর আবিষ্কার করতেন খাটের ওপরে। ফলে ঠাকুর দেখা আর হয়ে উঠত না 'ওহ লাভলি' অভিনেত্রীর।
10/10
প্রেমের ব্য়াপারে রাজনন্দিনী পাল নিজেকে খানিকটা 'আনলাকি' মনে করেন। পুজোর সময় বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে ঝগড়া হলে মনখারাপ হয়ে পুরো পুজোটাই মাটি হয়ে যাবে ফলে সেই রাস্তা মাড়ানোতেই আপত্তি তাঁর।
Sponsored Links by Taboola