Sonakshi Sinha: বিয়ের পর সোনাক্ষীর মনখারাপ মায়ের হাতের সিন্ধ্রী কারির জন্য, কীভাবে বানায় এই ডিশ?
বিয়ের পরে ছুটির দিন। আজকের বৃষ্টি দিনটা তো সদ্য বিবাহিত জাহির ইকবালের (Zaheer Iqbal) সঙ্গেই কাটানোর কথা সোনাক্ষী সিংহের (Sonakshi Sinha)-র। কিন্তু তাঁর মন পড়ে রয়েছে বাবার বাড়িতে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appআজ যেন, একটু বেশিই বাবার বাড়িকে মিস করছেন অভিনেত্রী সোনাক্ষী। মনে পড়ছে মায়ের কান্নার কথাও। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই সমস্ত কথা শেয়ার করে নিলেন সোনাক্ষী।
সোনাক্ষী লিখছেন, ''বিয়ের দিনই মা সেই যে কাঁদতে শুরু করেছেন... সেই তখনই তাঁর প্রথম মনে হয়েছিল আমি তাঁর বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে চলে যাচ্ছি। সেটা মনে হতেই মায়ের কান্না যেন আর থামছেই না। মাকে বোঝালাম, জুহু থেকে বান্দ্রা তো মাত্র ২৫ মিনিটের দূরত্ব। আজ বাড়িটাকে একটু বেশিই মিস করছি। আর তাই... আমি ও মাকে বলা সেই কথাটাই মনে মনে বলছি.. 'জুহু থেকে বান্দ্রা তো মাত্র ২৫ মিনিটের দূরত্ব'! মনে হয় আজ বাড়িতে সিন্দ্রি কারি রান্না হয়েছে। সানডে স্পেশাল। খুব তাড়াতাড়ি দেখা হবে। জুম জুম জুম।'
কি এই সিন্ধী কারি? কিভাবেই বা বানায় এই কারি? আসুন, জেনে নেওয়া যাক সোনাক্ষীর প্রিয় এই সিন্ধী কারির রেসিপি।
একটি বড় বাটি নিয়ে তাতে খোসা ছাড়ানো আলু, রাঙা আলু, বিন, ফুলকপি, ঢেঁড়শে, নুন, হলুদ, লঙ্কাগুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো মাখিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। একটি কড়ায় তেল গরম করে তাতে সর্ষে, জিরে কারি পাতা, কুঁচনো কাঁচা লঙ্কা আর বেসন দিয়ে দিন।
এরপরে ওই মিশ্রণ ঘন হয়ে গেলে তার মধ্যে কিছুটা জল দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে তার মধ্যে সবজিগুলো দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে ১৫ মিনিট মতো রান্না করুন
এর পরে ওই মিশ্রণে দিয়ে দিন কিছুটা টম্যাটো পিউরি। ভাল করে মিশে গেলে তাতে দিয়ে দিন আগে থেকে ভিজিয়ে রাখা তেঁতুল।
এরপরে গোটা মিশ্রণটা ঘন হয়ে এলে আলাদা একটা তড়কা প্যানে তৈরি করে নিন তড়কাটা। একটা আলাদা পাত্রে কিছুটা তেল গরম করে নিন। তাতে দিয়ে দিন জিরে আর লাল লঙ্কার গুঁড়ো।
কড়াইয়ের মিশ্রণটাতে এই তড়কা মিশিয়ে দিন ভাল করে মিশিয়ে নিয়। কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রাখলে এই ফ্লেভারটা গোটা খাবারটাতেই ছড়িয়ে যাবে।
এরপরে কড়াই থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন ভাত বা রুটির সঙ্গে। সোনাক্ষীর মতে অবশ্য, তাঁর মায়ের মতো সিন্ধ্রী কারি আর কেউ বানাতে পারেন না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -