'Alor Thikana': আলো ও অভির ভরা সংসার, তারই মধ্যে পরিবারে নতুন ক্রাইসিস, ৩০০ পর্বে পৌঁছল 'আলোর ঠিকানা'
দেখতে দেখতে ৩০০ পর্ব ছুঁয়ে ফেলল সান বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'আলোর ঠিকানা'। স্বাভাবিকভাবে খুবই খুশি কলাকুশলীরা। সেটেই মহাসমারোহে পালিত হল এই মাইলস্টোন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appসেটের মধ্যেই মহা ধুমধাম করে কেক কেটে উদযাপিত হল এই ৩০০ পর্বে পদার্পণ। সারা দিন জুড়েই ছিল খুশির মেজাজ। শ্যুটিং চললেও তারই ফাঁকে ফাঁকে চলছিল উৎসবের আয়োজন।
কেক কাটলেন পরিবারের সবচেয়ে বরিষ্ঠ সদস্য শকুন্তলা বড়ুয়া। দুপুরে ছিল এলাহি খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন। সমস্ত কলাকুশলীরা এদিন একসঙ্গে কব্জি ডুবিয়ে মাটন ভাতে মজেন।
'আলোর ঠিকানা'র আলো মানে দেবাদৃতা বসু তো দারুণ খুশি। অভিনেত্রীর কথায়, 'ধারাবাহিকটা প্রথম যখন শুরু হয়, তখন একটু ভয় ছিল। আমার আর জনের জুটি দর্শক কেমন ভাবে নেবেন সেই চিন্তা ছিল! কিন্তু এখন সেই ভয় একদমই কেটে গেছে। দর্শক আমাদের এত ভালবাসছেন বলেই আমরা এতটা পথ আসতে পেরেছি। আশা করব দর্শক এইভাবেই আমাদের সঙ্গে থাকবেন।'
সিরিয়ালের হিরো অভি মানে জন ভট্টাচার্যের গলাতেও একই তৃপ্তি ঝরে পড়ছে। তিনি বলেন, 'এতদিন একসঙ্গে কাজ করতে করতে আমরা একটা পরিবারের মত হয়ে গেছি। এই ঝগড়া হচ্ছে, আবার এই ভাব হয়ে যাচ্ছে, একটা পরিবারে যেমন হয় আর কী! আমরা তো চাইব এই সিরিয়াল হাজার পর্ব পেরিয়ে যাক। দর্শক আমাদের যেন এভাবেই ভালবাসতে থাকেন।'
আলো আর অভির সম্পর্ক ভাল হলেও ওদের মধ্যে সারাক্ষণ ঝড় তোলার চেষ্টা করে দেবরাজ-চারুরা। অদ্রিজার বিয়ের সময় অরুণের অপহরণের দোষ আলোর নামে চাপিয়েও যখন আলোর ব্যবসা আর আলো-অভির সম্পর্কে ঘুণ ধরানো যায়নি তখন অন্য প্ল্যান করে দেবরাজ।
সে ফন্দি আঁটে আলোদের তৈরি খাবারে বিষ মেশানোর। সেই খাবার খেয়ে কারও কিছু হলে আলোকে জেলে পাঠানো যাবে, এটাই দেবরাজদের টার্গেট।
সেই বিষ মেশানো খাবার ভাগ্যের ফেরে খেয়ে বসে দেবরাজের নিজের ছেলে প্রীতম আর মেজভাই শুভর মেয়ে ঐশি। কী হয় তারপর?
সান বাংলার 'আলোর ঠিকানা'-র গল্প আলোকে নিয়ে গড়ে উঠেছে। এখন আলো আর অভি বিয়ে করে জমিয়ে সংসার করছে।
কিন্তু এরই মাঝে চলছে পরিবারে নানারকম ক্রাইসিস। আলো কি পারবে সেই সব সামলাতে? আগামী পর্বগুলোয় থাকছে বড়সড় ধামাকা। দেখতে হলে চোখ রাখুন সান বাংলায় রাত ৯ টায়।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -