Purity of Ghee: দোকান থেকে কিনে আনা ঘি খাঁটি না ভেজাল? চিনে নিন ঘরোয়া উপায়ে
এক চামচ ঘি দিয়ে একথালা ভাতও শেষ করে দেওয়া যায়। কিন্তু অনেক টাকা খরচ করে কেনা ঘি-ও এখন খেতে ভয় পাই আমরা।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appযে হারে ভেজাল পণ্যের রমরমা বেড়ে চলেছে, তা থেকে বাদ যায় নি ঘি-ও। ভেজাল ঘি বাজারে বিক্রি হচ্ছে হু হু করে।
খাঁটি এবং ভেজাল ঘিয়ের মধ্যে পার্থক্য সহজে বোঝা যায় না। তাই অজান্তেই শরীরের ক্ষতি করে ফেলি আমরা।
তবে একটু চেষ্টা করলেই খাঁটি এবং ভেজাল ঘি-কে পৃথক করা সম্ভব। ঘরোয়া টোটকা সহায় হতে পারে এক্ষেত্রে।
একগ্লাস জল নিন। এবার এক চামচ ঘি নিয়ে ওই জলে ফেলে দিন। ঘি যদি উপরে ভেসে থাকে, তাহলে বুঝবেন সমস্যা নেই।
একচামচ ঘি প্রথমে গরম করে নিন। এর পর ঠান্ডা করে ঢুকিয়ে দিন ফ্রিজে। এতে যদি আলাদা আস্তরণ তৈরি হয়, বুঝতে হবে ঘি ভেজাল। অন্য কোনও তেল মেশানো রয়েছে।
একচামচ ঘি নিয়ে সামান্য আয়োডিন মেশান। যদি রং পাল্টে যায় ঘিয়ের, বুঝতে হবে ভেজাল। স্টার্চ মেশানো ঘিয়ের রং পরিবর্তন হতে পারে।
হাতের তালুতে একচামচ ঘি নিন। যদি গলে গিয়ে পিছলে নামতে থাকে, বুঝবেন ঘি বিশুদ্ধ। যদি গলতে অনেক সময় লাগে, বা একেবারেই না গলে ঘি, তাহলে ভেজাল।
হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডও ভেজাল এবং বিশুদ্ধ ঘি চিনতে সাহায্য করে। ঘিয়ের মধ্যে মেশালে যদি রং পাল্টায়, তাহলে ভেজাল। বিশুদ্ধ ঘিয়ের রং পাল্টাবে না।
সাদা কাগজে এক চামচ ঘি রাখুন। কয়েক ঘণ্টা ওই ভাবে রাখতে হবে। কোনও এর পর তুলে নিন। যদি কাগজে কিছু অবশিষ্টাংশ পড়ে থাকতে দেখেন, তাহলে ওই ঘি ভেজাল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -