Christmas 2021: কারও বয়স সাড়ে ৩৫০, কেউ ৩০০ ছুঁইছুঁই, বড়দিনে ঢুকে পড়ুন প্রাচীনতম এই গির্জাগুলিতে
ব্যান্ডেল চার্চ: পর্তুগিজ স্থাপত্যের নিদর্শন। ১৬৬০ সালে নির্মিত হয়। স্কুলে থেকে হোক বা পরিবারের সঙ্গে, বাংলার অধিকাংশ মানুষ একবার হলেও, এই গির্জা ঘুরে দেখেছেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএই বড়দিনে সেই ইতিহাসের পাতা উল্টে দেখতে পারেন। বাংলার ইতিউতি ছড়িয়ে থাকা এমনই কিছু গির্জার সন্ধান রইল।
সেন্ট অ্যান্ড্রুজ চার্চ: কলকাতার একমাত্র স্কটিশ গির্জা। ১৮১৫ সালে নির্মিত হয়। ১৮১৮ সালে খুলে দেওয়া হয় সর্বসাধারণের জন্য। কলকাতার অন্যতম দর্শনীয় স্থান।
অসমন্ড মেমোরিয়াল চার্চ: ১৯৬৮ সালে নির্মিত। ওয়াল্টার অসমন্ড সেটি তৈরি করেন বলে তাঁর নামেই নামকরণ। আজীবন দরিদ্র এবং দুঃস্থদের জন্য কাজ করে যান ওয়াল্টার অসমন্ড।
চার্চ অফ লর্ড জিসাস: কলকাতার তালতলায় অবস্থিত এই ক্যাথলিক গির্জা। এখানে জিশুর আরাধনা হয় বাংলাতেই। ঔপনিবেশিক নির্মাণের অন্যতম নিদর্শন।
সেন্ট টমাস চার্চ: অন্যতম জনপ্রিয় গির্জা। ঝাঁ চকচকে পার্কস্ট্রিট এলাকায় ইতিহাসের চিহ্ন রূপে মাথা তুলে রয়েছে। সমাধিস্থ করার আগে, ১৯৯৭ সালে এই গির্জাতেই শায়িত ছিল মাদার টেরেসার দেহ।
সেন্ট জনস চার্চ: কলকাতাকে রাজধানী ঘোষণার পর প্রথম যে নির্মাণকাজে হাত দেয় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, তা হল এই গির্জা। লটারির মাধ্যমে টাকা তুলে ১৭৮৭ সালে এই গির্জার নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়।
সেন্ট জেমস চার্চ: ১৮৬২ সালে নির্মাণ শুরু করেন বাংলার তৎকালীন লেফটেন্যান্ট গভর্নর । এটিও মধ্যযুগীয় স্থাপত্যের নিদর্শন।
আর্মেনিয়ান চার্চ অব হোলি নাজারেথ: বড়বাজারের কাছে অবস্থিত এই গির্জা নির্মিত হয় ১৭২৪ সালে। প্রাচীনতম আর্মেনীয় অ্যাপোস্টলিক গির্জা এটি। এর অন্দরসজ্জা আজও তাক লাগায় সকলকে।
ক্রাইস্ট দ্য কিং চার্চ: সমস্ত সমস্যা থেকে দূরে, একটু শান্তিতে সময় কাটাতে চাইলে আগু পিছু না দেখে ঢুকে পড়ুন। অনুষ্ঠানের জন্য এই গির্জার হল ভাড়া দেওয়া হয়।
চন্দননগর গির্জা: ফরাসি আমলে ১৮৮৪ সালে নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়। হোলি গেট থেকে সামান্য দূরে। ব্রিটিশ স্থাপত্যের অন্যতন নিদর্শন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -