Relationship Tips: ভাবনা নয়, মন খুলে বলুন কথা; দূর হবে মনোমালিন্য
যা বলতে চাইছেন তা স্পষ্ট করে বলুন। কোনও সমস্যা হোক বা চাহিদা সংক্ষিপ্তভাবে স্পষ্ট করে কথা বলা জরুরি। সুনির্দিষ্ট ভাবে কথা বললে বিভ্রান্তি তৈরি হবে না। উল্টোদিকে যিনি আছেন তিনিও আপনার প্রত্যাশা বুঝতে পারবেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকথা কখন বলতে হবে তা বোঝা প্রয়োজন। এমন সময় কথা বলুন যে সময় দুজনের মাথাই ঠান্ডা রয়েছে। ঝগড়া বা বাক বিতণ্ডার মাঝে নিজের কথা বলতে গেলে, তাতে লাভ কিছু হয় না। উল্টে হতে পারে ক্ষতি।
আপনি উল্টোদিকের মানুষটার থেকে কী চাইছেন তা বোঝাতে শুধু নিজের কথাটুকু বলুন। তার সঙ্গে অভিযোগ টেনে আনবেন না।
কমিউনিকেট করা কিন্তু দুপক্ষেরই প্রয়োজন। তাই উল্টোদিকের মানুষটা যখন কিছু বলছে তখন আপনাকেও মন দিয়ে শুনতে হবে। হতেই পারে আপনার সেটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হচ্ছে না। কিন্তু সহানুভূতির যেন অভাব না হয়।
কী কথা বলছেন তার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ আপনার ভাষার ব্যবহার, কথা বলার ধরণ, মুখে অভিব্যক্তি। অনেক সময় কথা বলা ছাড়াও এই প্রত্যেকটি মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া যায়। খেয়াল রাখতে হবে, সংশ্লিষ্টভাবে যেন কেউ আপনাকে ভুল না বোঝে।
কথা বলার সময় আবেগপ্রবণ হবেন না। আপনি কী বলছেন তা কখনও আবেগের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতে পারে না। কথা বলার সময় শান্ত থাকলে, নিজের কথা বলা সহজ হয় এবং উত্তেজনার আশঙ্কাও কমে।
কমিউনিকেশন হল পারস্পরিক বোঝাপড়ার একটি প্রক্রিয়া। উল্টোদিকে যিনি রয়েছেন তিনি যদি কোনও বিষয়ে প্রতিক্রিয়া দেন, তা গ্রহণের জন্য মন খোলা রাখুন। এতে নমনীয়তা এবং সহযোগিতার পথ সহজ হয়।
কাকে বলছেন কী বলছেন, সেদিকেও নজর দিতে হবে। আপনার সহকর্মী, বন্ধু, প্রতিবেশীর সঙ্গে যেভাবে কথা বলবেন, সঙ্গীর সঙ্গে তেমনভাবে কথা বলবেন না কখনই।
ভুল বোঝাবুঝি অনেক ক্ষেত্রেই হয় ভাবনা থেকে। তাই কল্পনার জগত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের কিছু বলার থাকলে বলে ফেলুন। কিছু জানার থাকলে সরাসরি জানতে চান।
ডিসক্লেমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -