Juices for Skin: দাগ, ছোপ থাকবে না কিছুই, বয়স কমে যাবে একধাক্কায়, ত্বক ভাল রাখতে ডায়েটে থাকুক এই ফল এবং সবজির রস

ত্বকের পরিচর্যায় দামি প্রসাধনী কেনার চেয়ে, ডায়েটে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। পেট ভাল থাকলে, ত্বকও ভাল থাকবে বলে মত তাঁদের।

তাই তেল-মশলা ছাড়া খাবার, ফলমূল, শাক-সবজি পাতে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়। বিশেষ করে ত্বকের জন্য উপকারী ফল খেতে পারেন।

ফল খেতে পছন্দ করেন না অনেকেই। সেক্ষেত্রে ফলের রসও বোতলে ভরে নিতে পারেন। কাজের ফাঁকে চুমুক দিলেই হল।

ঝকঝকে ত্বক পেতে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন বিটের রস। বিটে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে, যা কোলাজেন উৎপাদনের সহায়ক।

ক্ষতিগ্রস্ত ত্বককে সারিয়ে তুলতেও জুড়ি নেই বিটের। রক্তের পরিশোধক হিসেবেও কাজ করে বিট। ত্বক মসৃণ করে তোলে। শসার রস ত্বককে দাগমুক্ত করে।

স্যালাডের পাশাপাশি, শসার রসও বেছে নিতে পারেন। শসায় ভিটামিন কে, সি, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, রিবোফ্লেভিন, বি৬, আয়রন, সিলিকা রয়েছে।

ত্বকের পরিচর্যায় টমেটোর জুড়ি নেই। বিশেষ করে রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকের জেল্লা ফেরায়। ব্রণর সমস্যা দূর করতেও কাজে লাগে।

ত্বকের ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনতে লাউ এবং পুদিনার রসও পান করতে পারেন। ভিতর থেকে ত্বক পরিষ্কার করে লাউ। লাউ, পুদিনা পাতা, আমলকি, আদা, লবণ একসঙ্গে পিষে নিয়ে ছেঁকে নিন। ফেলে রাখলে হবে না। সঙ্গে সঙ্গেই পান করতে হবে।

বাঁধাকপির পাতা এবং শশা একসঙ্গে পিষে নিয়ে সেই রসও পান করতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি, কে রয়েছে। পাশাপাশি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টেও সমৃদ্ধ। স্বাদ বাড়াতে আম বা লেবু যোগ করতে পারেন।

তরমুজ এবং আঙুরের রসও বেছে নিতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, সি এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে। আঙুর পটাসিয়ামে সমৃদ্ধ, যা ত্বককে সতেজ রাখে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।