Health Tips:গলাবুক জ্বালার সমস্যায় উপকারী হতে পারে চ্যুইংগাম, দ্রুত ওজন বাড়ায় আলুর চিপস, বলছে গবেষণা
বিভিন্ন বিষয় ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে সারা বিশ্বেই গবেষণা হয়ে থাকে। এরমধ্যে কিছু গবেষণা আমাদের সরাসরি কাজে আসে। এরমধ্যে বেশ কিছু গবেষণা হয়ে থাকে, যা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে যুক্ত। কিন্তু এর বাস্তবতা সম্পর্কে আমাদের জানা থাকে না। কিন্তু এ ব্যাপারে তথ্য জানতে পারলে, কিছুক্ষণের জন্য বিশ্বাস করতেও সমস্যা হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএমনই একটি গবেষণা হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রায় ১.২০ লক্ষ জনের ওপর চালানো হয়েছে। এই গবেষণা থেকে বেশ কিছু অবাক করা তথ্য বেরিয়ে এসেছে। দেখে নেওয়া যাক এই ঘটনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
চুইংগাম উপকারী- এই গবেষণায় বলা হয়েছে, অনেকেই মুখের দুর্গন্ধ আটকাতে বা স্বাদে বদল ঘটানোর জন্য চ্যুইংগাম ব্যবহার করেন। কিন্তু চ্যুইংগাম চিবানোয় বুকে জ্বালাভাব কমে। এমন অনেকেই আছেন, যাঁরা অ্যাসিড রিফ্লেক্স (পেটের অ্যাসিড খাদ্যনালীতে চলে আসা) ও বুকে জ্বালার সমস্যায় ভোগেন।
এই সমস্যা যাঁদের রয়েছে, তাঁরা খাবার পর চ্যুইংগাম চিবোলে উপকার পেতে পারেন। এতে খাদ্যনালীতে অ্যাসিড চলে আসা প্রায় শেষ হয়ে যায়।
এই গবেষণায় আলুর চিপসের প্রভাবও পরীক্ষা করে দেখা হয়। গবেষণায় জানা গিয়েছে, অত্যধিক আলুর চিপস খেলে ওজন বেড়ে যাওয়া শুরু হয়। গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, আলুর চিপস যদি চার বছর ধরে কেউ খায়, তাহলে প্রতি বছরে গড়ে ১.৬৯ পাউন্ড ওজন বাড়ে।
এর আগে একটি গবেষণায় জানা গিয়েছিল, ওজন হ্রাসে সহায়ক চ্যুইংগাম। ফিজিক্যাল থেরাপি সায়েন্সে এই গবেষণা রিপোর্ট পেশ করা হয়েছিল। এই গবেষণায় দেখা গিয়েছিল যে, চ্যুইগাম খেয়ে ১৫ মিনিট হাঁটলে ৩ কেজি ক্যালোরি কমে। এর আগেও গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল যে, চ্যুইংগাম খেলে হার্ট রেট বাড়ে। এবার গবেষণায় দাবি করা হয়ে, চ্যুইংগাম খেলে ওজন কমে।
গবেষকররা দাবি করেছিলেন যে, পুরুষদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব বেশি দেখা গিয়েছে। ২১ থেকে ৬৯ বছরের মানুষের ওপর এই সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। গবেষণা অনুসারে, চ্যুইংগাম খেয়ে হাঁটলে ৪৬ শতাংশেই হার্ট রেট বেড়ে যায়। জাপানের এই গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, হাঁটতে হাঁটতে চ্যুইংগাম খেলে সহজে ওজন হ্রাস করা যায়।(ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -