antibiotic resistance : উপসর্গ কমে গেলে অ্যান্টিবায়োডিক্স-এর ডোজ সম্পূর্ণ না করেই বন্ধ করে দিয়েছেন?
অ্যান্টিবায়োটিক্স বা অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল ওষুধের সঙ্গে পরিচয় সকলেরই। এক্কেবারে সদ্যোজাত থেকে বৃদ্ধ, বিভিন্ন অসুখের এই গোত্রের ওষুধ প্রয়োগ হয়। আসলে এই অ্যান্টিবায়োটিক্স এক ধরনের ক্ষমতাশালী ওষুধ যা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচায়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবাচ্চাদের অ্যান্টিবায়োটিক্স দেওয়া ঠিক কিনা , তা নিয়ে চর্চা বিস্তর। অনেকেই মনে করেন, অ্যান্টিবায়োটিক্স প্রয়োগ হলেই নাকি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে বাচ্চারা।
বিভিন্ন অসুখে অ্যান্টিবায়োটিক্স প্রয়োগ ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু প্রয়োজন ছাড়াই অ্যান্টিবায়েটিকের ব্যবহার বা ভুল ডোজে প্রয়োগ শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স তৈরি করতে পারে।
চিকিৎসাশাস্ত্রের ভাষায় যাকে বলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স (Antibiotic resistance) । চিকিৎসাশাস্ত্রের ভাষায় যাকে বলে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স (Antibiotic resistance)
অ্যান্টিবায়োটিক্সের ডোজ কমও নয়, বেশিও নয়। এদিক-ওদিক হলেই সমস্যা শুরু হতে পারে।
ভাইরাল জ্বর বা ভাইরাল ডায়রিয়ায় অ্যান্টিবায়োটিক্স দেওয়ার মানে নেই। অপেক্ষা করা দরকার। সমস্যা জটিল হলে. চিকিৎসক মনে করলে তবেই অ্যান্টিবায়োটিক্স দেবেন ।
আগের বার ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক্স দিয়েছিলেন, তাই এবারও সেই অ্যান্টিবায়োটিক্স দোকানে গিয়ে কিনে ফেললেন, সেই ভুলটা করবেন না।
উপসর্গ কমে গেলেও অ্যান্টিবায়োডিক্স সম্পূর্ণ ডোজ শেষ করার আগে বন্ধ নয় । এতে সমস্যা হতে পারে।
প্রয়োজন পড়লে অ্যান্টিবায়োটিক্স দিতেই পারেন চিকিৎসকরা, কিন্তু যদি দেখা যায়, বারবার এই ধরনের ওষুধ প্রয়োগের মতো পরিস্থিতি হচ্ছে, তখন কিন্তু ভাবতে হবে বাচ্চাটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম নয় তো ? হলেও তা কেন।
অ্যান্টিবায়োটিক্সের প্রয়োগে অনেক সময় অন্ত্রের ভাল ব্যাকটেরিয়াগুলিকে মেরে ফেলতে পারে। তাতে সমস্যা তৈরি হতে পারে। খারাপ ব্যাকটেরিয়াগুলি সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে। তাতে ডায়রিয়া হতে পারে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -