Bay Leaf: ডায়াবেটিস থেকে চর্মরোগ, একাধিক ক্ষেত্রে দারুণ উপকারী তেজপাতা
হজম ক্ষমতাকে উন্নত করে তেজপাতা। প্রচুর ঘি-মাখন এবং মশলা আছে এমন খাবারে তেজপাতা ব্যবহার করলে, সহজে খাবার হজম হয়। তা ছাড়া তেজ পাতা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিস্টেমের উপরে শক্তিশালী প্রভাব ফেলতে সক্ষম।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appতেজপাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। তেজ পাতার নিয়মিত সেবন টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
ফাঙ্গাল ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক এই তেজপাতা। তেজ পাতায় অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা ত্বককে, যে কোনও ধরনের সংক্রমণ বা অস্বস্তির হাত থেকে রক্ষা করে।
তেজ পাতা নিজেই এসেনশিয়াল অয়েলের একটি উৎকৃষ্ট উৎস। এই পাতা থেকে নিষ্কাশিত এসেন্সিয়াল অয়েল, শ্বাস যন্ত্রের বিভিন্ন সমস্যার উপশম করে।
প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। তেজ পাতায়, সেসকুইটারপেন নামক ল্যাকটোন বর্তমান। এটি নাইট্রিক অক্সাইডের উৎপাদনকে বাধা দেয় এবং এর থেকে হওয়া প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করতেও সহায়তা করে।
উদ্বেগ এবং মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। তেজ পাতায় এক ধরনেনের যৌগ বর্তমান। এটি শরীরের স্ট্রেস হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রেখে শরীর এবং মনকে শান্ত করে।
তেজপাতায় ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য বর্তমান। নিউট্রিশন রিসার্চ জার্নালে অনুযায়ী, তেজপাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং জৈব যৌগগুলি, ক্যান্সার- সৃষ্টিকারী ফ্রি রেডিকেলের খারাপ প্রভাব থেকে, শরীরকে রক্ষা করতে সহায়তা করে
তেজ পাতায় উপস্থিত যৌগগুলি, হৃৎপিণ্ডের ক্যাপিলারি ওয়াল (capillary walls of the heart) কে শক্তিশালী করে তুলতে সহায়তা করে।
চুল পড়া, খুশকি এবং হেয়ার ফলিকলের সমস্যাতেও দারুণ উপকারী তেজপাতা।
সবমিলিয়ে রান্নার পাশাপাশি বিভিন্নরকম কাজেও দারুণ সহায়ক এটি। তাই অবশ্যই রান্নায় তেজপাতা ব্যবহার করুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -