Child Coronavirus : আপনার শিশু কি কোভিড পজিটিভ ছিল? তা হলে এই লক্ষণ দেখামাত্র সতর্ক হোন
কোভিড থেকে সেরে ওঠার পরেই এই রোগ হতে দেখা যাচ্ছে। চিকিত্সা করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে শিশুরা আক্রান্ত হয়েছে একথা জানতেই পারেননি অভিভাবকরা। কারণ তাদের কোনও রকম উপসর্গই হয়নি।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appহয়ত পরিবারের কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেখান থেকে হয়ত সংক্রমিত হয়েছিল শিশুটিও। কিন্তু পরিবারের মানুষ জানতেই পারেননি।
পরে দেখা গেছে জ্বর-জ্বালা সহ আরও কিছু উপসর্গ। কোনওভাবেই জ্বর না ছাড়ায় যখন বাবা-মা বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে আসছেন, তখন দেখা যাচ্ছে শরীরে করোনার অ্যান্টিবডি রয়েছে। অর্থাত্ সে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছিল। খুব বেশি বাড়াবাড়ি হলে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে।
উপসর্গ অনেকটা কাওয়াসাকি জ্বরের মতো। অসুস্থতা একটু বেশি দূর গড়িয়ে গেলে দেখা যায় এই অসুখ ক্ষতি করছে হৃদপিন্ড ও ফুসফুস, কিডনি , মস্তিষ্ক , শ্বাসনালী, খাদ্যনালী , চোখ ত্বক, ইত্যাদিরও।
তিন চারদিন ধরে ওষুধ খেয়েও জ্বর কমছে না । জ্বরের কোনও কারণ বোঝা যাচ্ছে না । এমনকি অ্যান্টিবায়োটিকেও কাজ হচ্ছে না । ক্রমে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে। সেইসঙ্গে আরও বেশ কিছু মারাত্মক উপসর্গ চোখে পড়ছে ।
কাওয়াসাকি ডিসিজের মতো বেশ কিছু উপসর্গ ধরা পড়ছে । যেমন - কনজাংটিভাইটিস এর মত চোখ লাল, কিন্তু পুঁজ নেই ।
ঠোঁট ফেটে যাচ্ছে। লাল হয়ে থাকছে। গায় Rash দেখা যাচ্ছে।
বাচ্চা খেতে চাইছে না, ঘ্যান ঘ্যান করছে, নেতিয়ে পড়ছে।
অসুস্থতা একটু বেশি দূর গড়িয়ে গেলে দেখা যায় এই অসুখ ক্ষতি করছে হৃদপিন্ড ও ফুসফুস, কিডনি , মস্তিষ্ক , শ্বাসনালী, খাদ্যনালী , চোখ ত্বক, ইত্যাদিরও।
এমনিতেই কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে বাচ্চাদের আক্রান্ত হওয়ার হার কম । তার মধ্যে খুবই কম সংখ্যক এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে । তবু যারা এই অসুখে পড়ছে তাদের যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু হবে, ততই সুস্থতার সম্ভাবনা বেশি।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -