Dental Care after 30: বয়স থাকতেই দাঁতের মর্ম বুঝুন, ৩০-এর পর আরও যত্নশীল হোন আরও
বয়সের সঙ্গে চেহারায় ছাপ পড়তে বাধ্য। তবে শুধু চেহারা নয়, দাঁতের উপরও পড়ে বয়সের প্রভাব। তাই বয়স ৩০ পেরোলে দাঁতের স্বাস্থ্য নিয়ে যত্নশীল হতে হয়ে একটু বেশিই।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appদৈনিক জীবনে দাঁতের কার্যকারিতা অজানা নয় কারও। কিন্তু শরীরের কী অবস্থা, তারও জানান দেয় দাঁত। তাই দাঁতের স্বাস্থ্যে নজর দেওয়া উচিত অবশ্যই।
৩০-এর পর কী ভাবে যত্ন নেবেন দাঁতের, তার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। মেনে চললে সুফল মিলবে বহুদিন।
বয়স ৩০ পেরোলে তামাক সেবনে লাগাম টানতে হবে। সিগারেটের সুখটানেও ছোপ পড়ে দাঁতে। মুখে দুর্গন্ধ থাকে, ঘ্রাণ এবং স্বাদশক্তিও লোপ পায়। শুধু তাই নয়, মুখে, জিভে, গালে, মাড়িতে, অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারও হতে পারে।
ব্যক্তিগত জীবনে পরিচ্ছনতা বজায় রাখলে স্বাস্থ্যেও ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। দিনে দু’বার দাঁত মাজা এবং ফ্লসিং জরুরি। সন্দেহজনক কিছু চোখে পড়লে অবশ্যই চিকিৎসককে দেখান।
দাঁতের বহির্ভাগের যে আবরণ, তাকে বলে এনামেল। সাইট্রাস যুক্ত খাবার খেলে এনামেলের ক্ষয় হয়। তাই খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে দাঁত মাজবেন না। ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। খাবার পর আগে জল পান করুন। তার পর দাঁত মাজুন।
মুখের মধ্যে যন্ত্রপাতির ঝনঝনানিতে আতঙ্ক রয়েছে অনেকেরই। তাই দন্ত চিকিৎসকের কাছে যেতে ঘোর আপত্তি করেন। কিন্তু ভয় কাটিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
ফ্লুওরাইড রয়েছে এমনই পণ্য ব্যবহার করুন দাঁতের যত্নে। এতে এনামেলের গঠন মজবুত হয়। রোধ হয় ক্ষয়।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া অবশ্যই জরুরি। মিষ্টি, পানীর সংস্পর্শে দানা বাঁধে ব্যাকটিরিয়া। নানা রোগের উৎপত্তি হয়। তাই ভিটামিন এবং মিনারেল যুক্ত ফল, সবজি খান।
অবশ্যই নিয়মিত দন্ত চিকিৎসকের কাছে যান। ক্যানসারের কোনও লক্ষণ রয়েছে কি না, তার জন্য মুখ, জিভ, গলা, মাড়ি দেখান।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -