বাচ্চাতে খাওয়াতে গিয়ে নাজেহাল? মুশকিল আসান করবেন এই সুস্বাদু-পুষ্টিকর খাবার
ওটসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবারের পাশাপাশি বহু পুষ্টিগুণ রয়েছে। কাজেই বাচ্চাকে বাদাম, কিশমিশ সহযোগে ওটসের তৈরি কুকিজ বানিয়ে দিয়ে পারেন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appসেদ্ধ ডিমের প্রচুর গুণ রয়েছে। সেক্ষেত্রে বাচ্চাকে এটিও দিতে পারেন। আকর্ষণীয় করতে ডিমটিকে সুন্দর শেপ করে কেটে সামান্য নুন ছড়িয়ে খেতে দিন।
অনেক বাচ্চাই দুধ খেতে পছন্দ করে না। মায়েরা বাচ্চার দুধে সামান্য কিশমিশ কাজুবাদাম মিশিয়ে একটু ঘন করে খেতে দিতে পারেন। এতে ধুধের স্বাদ বাড়বে। আর বাচ্চার কাছেও আকর্ষণীয় হবে।
বিভিন্ন ফলের স্মুদি বানিয়ে আপার খুদেকে খেতে দিন। ওর পছন্দের ফলগুলো রাখুন তালিকায়। পরিবেশনের সময়ে সুন্দর গ্লাসে দিন অবশ্যই।
বাচ্চাদের পছন্দের খাবারের মধ্যে রয়েছে পিনাট বাটার। পাউরুটিতে মাখিয়ে খেতে দিতে পারেন। অথবা আপেল বা রুটির সঙ্গেও খাওয়াতে পারেন। এতে পুষ্টিগুণ অনেক
কলা দিয়ে তৈরি পাউরুটি দিতে পারেন আপনার সন্তানকে। অন্যরকম স্বাদের কারণে আপনার বাচ্চা এটি খেতে পছন্দ করবে। একটু মাখন মাখিয়ে দিলে খেতেও সুস্বাদু হবে। পেটও ভরবে।
বাচ্চা খিদের জন্য ঘ্যান ঘ্যান করলেও খেতে চায় না অনেক সময়েই। সেক্ষেত্রে মুখরোচক বাদাম দিতে পারেন আপনার বাচ্চাকে। পুষ্টির পাশাপাশি পেটও ভরা থাকবে অনেকক্ষণ।
ছানা অন্যতম পুষ্টিকর খাদ্য। বাচ্চাকে ছানা খাওয়াতে পারেন। খেতে না চাইলে সে ক্ষেত্রে অল্প চিনি, সঙ্গে একটু বাদাম বা ফল মিশিয়ে দিন।
বাজার চলতি চিপসের বিকল্প হিসেবে আপনার সন্তানকে মিষ্টি আলুর চিপস তৈরি করে দিন। একসঙ্গে অনেকটা বানিয়ে রাখুন। মিষ্টি আলুতেও পুষ্টিগুণ প্রচুর।
কলার চিপসও রাখুন এই তালিকায়। সঙ্গে পছন্দের বাদাম রাখুন। বাচ্চারা এ জাতীয় খাবার পছন্দ করে। (কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ/ চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -