Mood Swings: একটুতেই মেজাজ তিরিক্ষি! মুড সুইং নয় তো! সচেতন হোন এখনই
পান থেকে চুন খসল কী তিরিক্ষি মেজাজ। চারপাশের সবকিছুই বিরক্তিকর লাগে মাঝে মধ্য়ে। মাঝে মধ্যে হলে সমস্যার কিছু নেই। তবে প্রায়শই এমন হতে থাকলে, তাকে মুড সুইং বলে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমুড সুই হওয়া মানেই মাথায় আকাশ ভেঙে পড়া নয়। কিন্তু এতে আপনার জীবন তো বটেই, আশেপাশের মানুষের জীবনে যদি প্রভাব পড়ে, তাহলে সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন রয়েছে।
এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নেওয়াই বাঞ্ছনীয়। কারণ মুড সুইংয়ের সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্য, হরমোনের ভারসাম্য, আসক্তি, নানা শারীরিক সমস্যাও জড়িয়ে থাকে জড়িয়ে রয়েছে।
মুড সুইং অনেক রকমের হয়। যেমন কখনও হয়ত হাবিজাবি কিনে টাকা খরচ করার ইচ্ছে হতে পারে। কখনও আনমনে বেরিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে আমাদের। ঝুঁকিপূর্ণ কাজ টানে। আবার শুধু ঘুমিয়ে দিন কাটিয়ে দিতেও ইচ্ছে হতে পারে।
কিন্তু পরিস্থিতি গুরুতর হলে নিজেকেও শেষ করে দেওয়ার দুর্বুদ্ধি মাথায় ভর করত পারে। তাই মুড সুইংকে হালকা ভাবে নেওয়া উচিত নয়। বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নিন অবশ্যই সেই সঙ্গে নিজেও সচেতন হোন।
দিনভরের কাজকর্ম নিয়ে সময়সূচি বানিয়ে ফেলুন। তাতে কাজের পাশাপাশি, খাওয়া, ঘুমনো, আড্ডা, সবকিছুর উল্লেখ থাকুক।
প্রতিদিন শরীরচর্চা করুন অবশ্যই। এতে তরতাজা বোধ করবেন যেনমন, তেমনই ঝরঝরে হবে শরীরও। মনও হালকা হবে।
রাতে পর্যাপ্ত ঘুম অবশ্যই প্রয়োজন। ঘুম না হলে সারাদিন বিরক্তি ভাব থাকে মনে। অল্পেতেই মেজাজ হারান অনেকে।
স্বাস্থ্যকর খাবার খান অবশ্যই। প্রয়োজনে পরামর্শ নিন বিশেষজ্ঞের। সেই সঙ্গে ধ্যান করুন। যোগব্যায়ামও করতে পারেন।
সংসার, কাজের ফাঁকে নিজের পছন্দগুলিকে গুরুত্ব দিন। নিজের যা খেতে ভাল লাগে, নিজের যেখানে যেতে ভাল লাগে, তা-ই করুন। কোনও ভাবেই দুশ্চিন্তা করবেন না। একেবারে সম্ভব না হলে, অন্তত দুশ্চন্তা এড়ানোর চেষ্টা করুন। তার বদলে কী ভাবে জীবনটাকে সরল রাখা য়ায়, তা ভাবুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -