Heart Health: রয়েছে হৃদরোগের ঝুঁকি, এই বদভ্যাসগুলি আছে নাকি!
কারও বয়স ৪০ পেরোয়নি, কেউ আবার ৪০-এ পৌঁছনইনি। সাম্প্রতিক কালে যত পরিচিত মানুষ মারা গিয়েছেন, কমবেশি প্রায় সকলের মধ্যেই পাওয়া গিয়েছে হৃদরোগের উপসর্গ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appএর জন্য বর্তমান দিনে আমাদের জীবনযাপনকই দায়ী করছেন চিকিৎসকরা। তাঁদের মধ্যে, ব্যস্ততার মধ্যে শরীরে প্রতি অবহেলা বেশি হয় আজকাল। হৃদরোগের নেপথ্যে বেশ কিছু বদভ্যাসকে চিহ্নিত করেছেন তাঁরা।
অস্বাস্থ্যকর ডায়েট হৃদরোগের অন্যতম কারণ বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। তেল-মশলা কমিয়ে, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস রপ্ত করলেই ঝুঁকি কমবে বলে মত তাঁদের।
শুধু ডায়েট নয়, সুস্থ থাকতে রোজ শরীরচর্চাও জরুরি। সে অল্পক্ষণের জন্য হলেও। শারীরিক ভাবে সক্রিয় নন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি।
প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে স্থূলতার সমস্যা রয়েছে। ওজন বেশি হলে হৃদরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। উচ্চরক্তচাপ, ডায়বিটিস, ঘুমের সমস্যাও হয়।
ধূমপান নানা কারণেই শরীরের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। মধ্যবয়সি নারী-পুরুষ, যাঁরা ধূমপান করেন, তাঁদের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অতিরিক্ত মদ্যপানেও ক্ষতি হতে পারে। এতে উচ্চরক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। তা থেকে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
বার্থ কন্ট্রোল বা হরমোন প্রতিস্থাপন থেরাপি নেন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রেও হৃদরোগের ঝুঁকি রয়েছে। বার্থ কন্ট্রোলের ওষুধে এস্ট্রোজেন থাকে। এ ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
গাঁজা, কোকেন, হেরোইন-সহ অন্য মাদক নেন যাঁরা, তাঁদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি অনেক বেশি। সাধারণত মাদক নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই স্ট্রোক হয়।
তাই এই ছোট ছোট বদভ্যাস ছাড়তে পারলেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমবে বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। নিয়মিত চেকআপেরও পরামর্শ দেন তাঁরা।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -