World Hearing Day: শ্রবণক্ষমতা বাঁচাতে বিশ্বজুড়ে জরুরি সচেতনতা
আমাদের পাঁচটি ইন্দ্রিয়ের মধ্যে একটি হল কান। দৈনন্দিন জীবনে শ্রবণের ভূমিকা অপরিসীম। এই ক্ষমতার কথা স্মরণ করেই পালিত হয় একটি বিশেষ দিন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপ্রতিবছর তেসরা মার্চ পালিত হয় বিশ্ব শ্রবণ দিবস (world hearing day)। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (world health organization)-এর তরফে পালিত হয় দিনটি। প্রতিবছর তৈরি হয় একটি নতুন থিম।
২০০৭ সালে প্রথম এই দিনটির প্রসঙ্গ তোলা হয়। বধিরতা নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতেই এই উদ্যোগ নিয়েছিল WHO. যদিও তখম নাম ছিল ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ডে। পরে ২০১৭ সালে নাম বদলে হয় ওয়ার্ল্ড হিয়ারিং ডে (world hearing day).
এই বছর দিনটির থিম হল, 'to fear for life, listen with care'। বধিরতার সমস্যা এবং তা রোখার জন্য সচেতনতা প্রসারের জন্য়ই বাছা হয়েছে এমন থিম।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উচ্চস্বরে গান চলে। অনেকে ভিডিও গেম খেলা বা অন্য কোনও বিনোদনমূলক কারণেও উচ্চগ্রামে শোনেন। এই অভ্যাস দীর্ঘদিন ধরে চললে স্থায়ী বধিরতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার, ব্যবসায়িক মহলের কাছে সাহায্য চেয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। বিশ্বজুড়ে সচেতনতা বৃদ্ধির পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।
এখনই সাবধান না হলে আশঙ্কার কথাও শুনিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। কী সেই আশঙ্কা?
২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্তত আড়াই বিলিয়ন বাসিন্দা কিছুমাত্রায় অন্তত শ্রবণক্ষমতা হারাতে পারে। তাঁদের মধ্যে অন্তত ৭০০ মিলিয়ন বাসিন্দাদের শ্রবণক্ষমতা ফেরানোর কোনও না কোনও সাহায্যের প্রয়োজন হবে। জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞরা।
বিশ্বজুড়ে এক বিলিয়ন কমবয়সী বাসিন্দা শ্রবণসমস্যার শিকার হতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে। জোরে গান বা কোনও আওয়াজ শোনার অভ্যাসের কারণেই এমন হতে পারে।
আগে থেকে সচেতন হলে এবং নিয়ম মেনে চললে এড়ানো যাবে বধিরতার সমস্যা। আশ্বাস স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং চিকিৎসকদের। ছবি: pixabay
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -