One Sided Relationship: একতরফা সম্পর্ক বয়ে বেড়াচ্ছেন না তো? বুঝুন এই লক্ষণগুলি দেখে…

একতরফা সম্পর্ক টেনে নিয়ে যাওয়া মুশকিল। দু’তরফেই সমান যোগদান প্রয়োজন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
কিন্তু জীবনের অঙ্কে হিসেব সবসময় মেলে না। সম্পর্কে থেকেও তাই একলা হয়ে পড়ি আমরা।

একতরফা জেনেও অনেকে সম্পর্ক থেকে বেরোতে পারেন না। অনেকে আবার বুঝতেই পারেন না অসম সমীকরণ। সম্পর্কে একতরফা যোগদান যে বেশি হয়ে যাচ্ছে, অন্যজনের সমান যোগদান যে নেই, বুঝুন কিছু লক্ষণ দেখে।
সম্পর্কে ভারসাম্য তৈরি হয় দু’জনের সমান যোগদানে, যেখানে পরস্পর পরস্পরের উপর নির্ভরশীল, পরস্পরকে ভরসা করেন, একজনের ভাললাগা-খারাপ লাগা অন্য জনকে ভাবায়। একতরফা সম্পর্কে একজনই সম্পর্কের ভার বয়ে চলেন, মানসিক এবং শারীরিক ভাবেও।
সম্পর্কে যখন আপনার মতামত কোনও গুরুত্ব পাবে না, অন্য জনের মতামতই প্রাধান্য পাবে, সাবধান হতে হবে।
সম্পর্ক সুস্থ হলে, তা মনকে সাহস জোগায়। সব ঝামেলার মধ্যেও তাঁর বাহুডোরে শান্তি মেলে। কিন্তু সম্পর্কে যদি দমবন্ধ হয়ে আসে, তাহলে সতর্ক হোন।
সম্পর্কে যদি মানসিক সংযোগই তৈরি না হয়, সামনের জন যদি নিজের কথাই বলে যান শুধু, নিজের সমস্যাগুলিকেই বড় করে দেখান, আপনার ব্যাপারে সেভাবে মাথা না ঘামান, সময় থাকতে সতর্ক হয়ে যান।
সম্পর্ক এবং আপস অঙ্গাঙ্গী ভাবে জড়িত। কিন্তু আপস শুধুমাত্র একজনকে করতে হলে মুশকিল।
মানুষ মাত্রেই ভুলভ্রান্তি হয়ে থাকে। কিন্তু সামনের জন যদি সর্বদা অহং নিয়ে বসে থাকেন, আপনাকেই যদি বার বার ক্ষমা চাইতে হয়, তাহলে সেই সম্পর্ক নিয়ে ভাবনাচিন্তা প্রয়োজন। কেউ যদি আপনাকে ভালবাসেন, তাহলে আপনার আত্মসম্মান তাঁর কাছে গুরুত্ব পাবে। আপনাকে তিনি ছোট করবেন না কোনও ভাবেই।
একতরফা যে কিছু হয় না, তা সঙ্গীকে বোঝানোর চেষ্টা করতে পারেন। তিনি বুঝলে ভাল, অন্যথায় নিজেকে নিয়ে ভাবা প্রয়োজন। ডিসক্লেইমার : প্রতিবেদনে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -