Hair Care: অ্যাভোকাডোয় কমবে অতিরিক্ত চুল পড়ার সমস্য়া! আর কী কী খাবেন?
চুলের পড়ার সমস্যা হল সাধারণ একটি সমস্যা। তবে তা অতিরিক্ত পরিমানে হলে তাতে সমস্য়া বাড়ে। চুল পড়া রোধ করে চুলের বৃদ্ধি ঘটানোর মোক্ষম উপায় হল ডায়েটে বিশেষ কিছু খাবার যুক্ত করা। চুল পড়ার হাত থেকে বাঁচতে কয়েকটি খাদ্যদ্রব্যকে আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারলেই কেল্লা ফতে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appওজন কমাতে ওটস যে উপকারী, সে তো জানাই আছে। কিন্তু চুলের জন্যও ওটস অত্যন্ত উপকারী। ওটসে আছে বেটা-গ্লুক্যানস। এই উপাদানের উপস্থিতির কারণে ওটস শরীরের ইনসুলিন সেনসিটিভিটিকে উন্নত করে। এর ফলে চুলের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
সূর্যমুখী ফুলের বীজে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি৫। এটি স্ক্যাল্পে রক্ত চলাচল বাড়াতে সাহায্য করে। এর ফলে নতুন চুল গজায়। শরীরে ভিটামিন বি৫-এর অভাব থাকলে চুল পড়ে যেতে পারে।
সবুজ পাতাওয়ালা শাকসবজির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ রয়েছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় এগুলি রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সবুজ পাতাওয়ালা শাকসবজি আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ। চুলের কোষকে সক্রিয় ও সুস্থ রাখতে আয়র অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সেই কারণে পালংশাক, লেটুস, ব্রকোলি, বাঁধাকপি নিয়মিত ভাবে খান।
ব্রাজিল নাটের মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে সিলেনিয়াম নামে এক ধরনের মিনারেলষ এই মিনারেল চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খুবই উপযোগী। সিলেনিয়াম নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে।
মাছের মধ্যে আছে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড, যা চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। শরীরের যে হরমোন চুল পড়ে যাওয়ার জন্য দায়ী, সেই হরমোনের নিঃসরণের বাধা দেয় ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড।
মিষ্টি আলুর মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণ আয়রন, কপার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং বেটা ক্যারোটিন। এগুলি চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে, চুল পড়া কমায় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। বেটা ক্যারোটিন চুল ঝলমল করতেও সাহায্য করে।
ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি১২, জিংক, রিবোফ্ল্যাভিন, থিয়ামিন, ভিটামিন এ, সি, ই, ফোলেট, নিয়াসিন, ভিটামি বি ৬, আয়রন এবং ম্যাগনেসিয়ামে সমৃদ্ধ অ্যাভোকাডো। এছাড়াও এর মধ্যে আছে প্রোটিন, ফাইবার এবং নটি এসেনশিয়াল ফ্যাটি অ্যাসিড। এই সবই চুল পড়া কমিয়ে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -