Hair Care Tips: ঘরোয়া টোটকায় দূরে থাকবে খুশকি
গরম হোক বা বর্ষা। খুসকির সমস্যায় নাজেহাল হতে হয় বছরের যেকোনও সময়ে। অতিরিক্ত ঘাম, রোদের তাপ-এমনই নানা কারণে মাথায় ত্বকে খুশকির বাড়বাড়ন্ত হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appনানারকম দেশি-বিদেশি শ্যাম্পু, নানা ওষুধ ব্য়বহার করেও পুরোমাত্রায় খুশকি দূর করা যায় না। বরং নিত্যদিন নানা ধরনের রাসায়নিক যুক্ত শ্যাম্পু বা ওষুধ ব্য়বহারের কারণে মাথার ত্বক শুষ্ক হতে থাকে। খুশকি তো দূরই হয় না। উল্টে ত্বকের আরও ক্ষতি হয়।
বারবার নানাধরনের শ্যাম্পু ব্যবহার করে যদি ক্লান্ত হয়ে থাকেন। তাহলে এবার ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা করতে পারেন। হেঁশেলেই মিলবে নানা উপকরণ, খুশকি তাড়াতে সেগুলিই ব্য়বহার করতে পারেন। কীভাবে?
নারকেল তেল ও লেবু খুশকি দূর করতে সাহায্য় করে। মাথার ত্বকে আগে নারকেল তেল মালিশ করে রাখুন। মিনিট দশেক পরে লেবুর রস মালিশ করুন। কিছুক্ষণ রেখে শ্যাম্পু করে নিন। একদিন অন্তর করে টানা এটা ব্য়বহার করলে খুশকি থেকে পরিত্রাণ মিলতে পারে। নারকেল তেলের বদলে সর্ষের তেলও ব্যবহার করতে পারেন।
গ্রিন টি খুশকি রুখতে পারে। ব্য়াকটেরিয়া রুখতে পারে গ্রিন টি। মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করবে গ্রিন টি। কীভাবে ব্য়বহার করবেন?
একটি বাটিতে জলের মধ্য়ে গ্রিন টি বা টি ব্যাগ দিয়ে রাখুন। বেশ কিছুক্ষণ রাখার পর টি ব্যাগ তুলে ফেলুন। এবার ওই চা-মিশ্রিত জল মাথার ত্বকে মালিশ করতে হবে। ভালমত মালিশের পরে অন্তত আধঘণ্টা রেখে দিন। তারপর জল দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে নিন।
অ্যাপল সিডার ভিনিগার খুশকি কমাতে সাহায্য করবে। তবে শুধু ভিনিগার সরাসরি ব্যবহার করা যাবে না। জলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। ৫০-৫০ অনুপাতে জল ও ভিনিগার মেশাতে হবে। সেই মিশ্রণ খুশকির জায়গায় লাগাতে হবে। তারপরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
প্রতিদিন চুল আঁচড়াতে হবে। চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ালে খুশকি বেরিয়ে যায়। চুলে ধুলো-ময়লা লেগে থাকে না।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন। সব ছবি: pixabay
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -