Weight Loss:ওজন ঝরানোর হাজারো পরামর্শে বিভ্রান্ত? কয়েকটি অভ্যাস তৈরি করে দেখুন তো
সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই একগুচ্ছ পরামর্শ, ওজন কী ভাবে কমাবেন? বেশিরভাগটাই জানা। তবে মুশকিল হল, এত রকম নিয়মকানুন একসঙ্গে মানতে শুরু করা সম্ভব কি? কারও কারও ক্ষেত্রে সম্ভব। তবে যাঁদের ক্ষেত্রে সম্ভব নয়, তাঁরা এই একেবারে গোড়ার কতগুলি অভ্যাস করে ফেলতে পারলে অনেকটাই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন, জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদ ও স্বাস্থ্য় বিশেষজ্ঞরা। (ছবি:PIXABAY)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appখাবারের দিকে নজর না দিলে উপায় নেই। তবে খুব বেশি কিছু বদল নয়, শুধু খেয়াল রাখা দরকার ডায়েটে যেন 'ফাইবার' সমৃদ্ধ খাবার বেশি থাকে। যেমন ওটস।(ছবি:PIXABAY)
কিছু নির্দিষ্ট সবজি, যেমন শিম ও কয়েক ধরনের ফল--যার মধ্যে ফাইবার বেশি রয়েছে, সেগুলি প্রত্যেকদিনের ডায়েটে রাখা দরকার। এতে 'বেলি ফ্যাট' কমতে সাহায্য হয়, মত বহু পুষ্টিবিদের।(ছবি:PIXABAY)
দ্বিতীয় যে দিকটি খেয়াল রাখা দরকার, তা হল প্রোটিন জাতীয় খাবারের পরিমাণ যেন বেশি থাকে। ডিম, মুসুর ডাল ইত্যাদি প্রোটিনের জরুরি উৎস। তাই সেই মতো খাবারের তালিকা তৈরি করতে পারলে ভাল। (ছবি:PIXABAY)
কাজের জায়গায় যাওয়ার সময় লিফট ব্যবহার করেন? পরিবর্তে সিঁড়ির ব্যবহার যথাসম্ভব বাড়ানো যায় কিনা দেখুন। যাঁদের সিঁড়ি ভাঙায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তাঁদের এমনি রাস্তায় হাঁটুন। (ছবি:PIXABAY)
অতিরিক্ত স্ট্রেস থেকে প্রায়শই মাত্রাতিরিক্ত খাওয়াদাওয়া হয়ে যেতে পারে। ফল? ওজনবৃদ্ধি। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে স্ট্রেস সামলানোর দিকে জোর দেওয়া দরকার। (ছবি:PIXABAY)
ওয়ার্ক আউটের মধ্যে 'রেজিস্ট্যান্ট ট্রেনিং'-র উপর জোর দেন কেউ কেউ। এর ফলে বিপাকের হার বাড়ে, ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। তবে নিজের বিবেচনা বুদ্ধি ব্যবহার না করে কোনও ট্রেনারের পরামর্শেই এগোনো ভাল। (ছবি:PIXABAY)
একটি বিষয় মনে রাখা দরকার। স্বাস্থ্যকর উপায়ে ওজন ঝরাতে কিছুটা সময় লাগে। সেই সময়টুকু নিজেকে দিতে হবে। আর গোড়ায় এই কয়েকটি অভ্যাস তৈরি করতে পারলে কিছুটা সুফল মেলার কথা। তবে কারও কারও ক্ষেত্রে অন্যরকম কিছু হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান। (ছবি:PIXABAY)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -