Lifestyle:উদ্বেগের মুহূর্তে মোবাইল থেকে দূরে থাকতে ইচ্ছা করে? সতর্ক হোন, পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বাড়িতে প্রিয়জনের সঙ্গে মতানৈক্য বা কাজের জায়গায় কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি হলেই উদ্বেগ হয়? কারও কারও ক্ষেত্রে উত্তরটা হ্যাঁ। কিন্তু প্রশ্ন হল, সেই উৎকণ্ঠার মুহূর্তে কী করেন? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সেলফোন বা মোবাইল যা ছাড়া আমাদের বেশিরভাগেরই আজকের যুগে এক মুহূর্ত চলে না, উদ্বেগের সময় সেই সেলফোনের থেকেই দূরে থাকতে চাই আমরা।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমোবাইল ফোন অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু মোবাইল ফোন যেন আমরা বিপজ্জনক ভাবে ব্যবহার না করি, সেটাও খেয়াল রাখা দরকার। তাই এই লক্ষণগুলিও খেয়াল রাখা জরুরি।
উৎকণ্ঠার মুহূর্তে এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা ফোন ধরতে চান না। এমনকি নিতান্ত প্রয়োজন না হলে ফোন করতেও চান না। ওই সময়টা মোবাইল থেকে যেনতেনপ্রকারেণ দূরে থাকাই শ্রেয় বলে মনে করেন তাঁরা।
কেউ কেউ আবার আশপাশের পরিস্থিতি এড়াতে মোবাইলে ব্যস্ত থাকার ভান করেন। তাঁদের উৎকণ্ঠা যাতে অন্য কারও চোখে না পড়ে, সেটার উপায় হয়ে ওঠে সেলফোন।
মাত্রাতিরিক্ত স্ক্রোলিং। আশপাশের পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর উদ্বেগজনক হয়ে উঠলে তা কাটাতে অনেকে অপ্রয়োজনে মোবাইলে মাত্রাতিরিক্ত স্ক্রোলিং বা সার্ফিং করতে থাকেন।
কেউ কেউ আবার ঘন ঘন সোশ্য়াল মিডিয়ায় নোটিফিকেশন দেখেন। উৎকণ্ঠা কাটাতে মোবাইল এভাবেও ব্যবহার করে থাকেন আমাদেরই আশপাশের বহু মানুষ।
সব সময় গুগল সার্চ করে চলাও উদ্বেগের লক্ষণ হতে পারে, জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
সার্বিক ভাবে উদ্বেগের মুহূর্তে বহু মানুষ একা থাকার চেষ্টা করেন। তখনই মোবাইল বা সেলফোনের 'অপব্যবহার' শুরু হয়। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, এই বিষয়টি নিজে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে অবশ্য়ই পেশাদারদের সাহায্য় নিন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -