Foods Boosting Collagen: পাতে এগুলো রাখলেই ভাল থাকবে ত্বক, সুস্থ থাকবে হাড়ও
শরীর ঠিক রাখতে প্রয়োজন প্রোটিন। হাড় হোক বা পেশি--সব ঠিক রাখতে শরীরে পর্যাপ্ত প্রোটিন থাকা বাধ্যতামূলক। এই কারণেই মানবশরীরে প্রয়োজন কোলাজেন। ইদানিং অনেক প্রোটিন সাপ্লিমেন্ট বাজারে পাওয়া যায়। তার মধ্যে অনেকগুলিই বলা হয়ে থাকে কোলাজেন সমৃদ্ধ। কিন্তু পর্যাপ্ত প্রোটিন দিতে পারে প্রতিদিনের খাবারই।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকোলাজেন এমন একটি পদার্থ যা আমাদের শরীরের বাঁধুনি হিসেবে কাজ করে। এটা একধরনের স্ট্রাকচারাল প্রোটিন। হাড়, দাঁত, পেশি, ত্বক- সবকিছু তৈরিতেই এর ভূমিকা রয়েছে। ত্বক ও নখের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও এর ভূমিকা রয়েছে। আর্থারাইটিস ঠেকাতেও এর ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। খাবারের মাধ্যমেই শরীরে পর্যাপ্ত কোলাজেন সরবরাহ করা যায়।
বেশ কিছু খাবার প্রাকৃতিকভাবে কোলাজেনের উৎস। যেমন মাংস, বিভিন্ন ধরনের মাংস কোলাজেনের অত্যন্ত ভাল উৎস। বিশেষ করে মাংসের হাড় থেকে কোলাজেন মেলে শরীরের। মুরগি বা খাসির মাংস থেকেই মিলবে পর্যাপ্ত কোলাজেন।
অনেকেই চিকেন স্টু খেয়ে থাকেন। টেংরির সুপও খান অনেকে। এগুলি কোলাজেনের অত্যন্ত ভাল উৎস। শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিন জোগান দেয় এই খাবার।
যেকোনও ধরনের মাছ থেকে উৎকৃষ্ট প্রাণীজ প্রোটিন পাওয়া যায়। বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের একাংশ বলে থাকেন মাংসের চেয়েও ভাল মানের কোলাজেন পাওয়া যায় মাছ থেকে।
ডিমের খোসা এবং সাদা অংশে প্রাকৃতিক ভাবে মেলে কোলাজেন। ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে সাদা অংশ খেলে শরীরে কোলাজেনের চাহিদা পূরণ করে। ডিমের সাদা অংশে একাধিক অ্যামাইনো অ্যাসিডও রয়েছে।
বেশ কিছু খাবার কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। যেমন যেকোনও লেবুজাতীয় ফল কোলাজেন তৈরিতে সাহায্য করে। কারণ ভিটামিন সি কোলাজেন সংশ্লেষে প্রয়োজন।
কোলাজেন তৈরির জন্য জিঙ্ক ও কপার প্রয়োজন। তার জন্য খাওয়া যায় যেকোনও বাদামজাতীয় খাবার।
পালংশাকের মতো সব্জিতেও একাধিক পোষক পদার্থ থাকে যা কোলাজেন তৈরির জন্য সাহায্য করে।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -