Lifestyle:কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে এগুলি করছেন তো?
'লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন' বা এলডিএল। শব্দবন্ধটি চেনা তো? চলতি ভাষায় এই সেই 'খলনায়ক' যা বাড়লে শিরা ও ধমনীতে কোলেস্টেরল জমার আশঙ্কা বাড়ে। প্রশ্ন হল, এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কী ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপ্রয়োজনে ওষুধ তো খেতেই হবে। পাশাপাশি জীবনশৈলিতে বদল অত্যন্ত জরুরি। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার এক্ষেত্রে অত্যন্ত জরুরি। সোজা কথায়, খাবারের মধ্যে স্যামন, টুনা, ম্যাকেরেল জাতীয় মাছ রাখা দরকার।
মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবারগুলিও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে দারুণ কাজে দেয়।
এই ধরনের খাবারের মধ্যে থাকবে অ্যাভোক্যাডো, অলিভ অয়েল, ক্যানোলা অয়েল, নাট বাটার থাকতে পারে।
কাজুবাদাম, পিকান ইত্যাদির মধ্যেও যথেষ্ট পরিমাণ মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। এগুলি এলডিএল কমিয়ে এইডিএল বাড়াতে সাহায্য করে, উঠে এসেছে একাধিক গবেষণায়।
এলডিএল নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে কিছু খাবার একেবারে ছেড়ে দেওয়াই ভাল। যেমন ধরুন, যে সব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট রয়েছে, সেগুলি বন্ধ করে দিতে পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।
ফ্রায়েড ফাস্ট ফুড, পেস্ট্রিজ, বেকিং করে তৈরি অন্য কোনও ধরনের খাবার, মার্জারিন ইত্যাদি অবশ্যই থাকবে এই 'না'-এর তালিকায়।
পিৎজা, মাইক্রোওয়েভে তৈরি হয় এমন পপকর্নও ক্ষতিকর হতে পারে। কাজেই সেগুলিও বাদের তালিকায় রাখা জরুরি।
সহজে দ্রবীভূত হতে পারে এমন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার। সঙ্গে প্রয়োজন এক্সারসাইজ। কিন্তু এগুলির কোনওটিই ডাক্তারি পরামর্শের বিকল্প নয়। সবটাই করা যেতে পারে ডাক্তারের কথা মেনে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -