Pointed Gourd: কোলেস্টেরল কমায়, হজমের সমস্যায় উপকারী! রোজ পটল খেলে আর কী উপকার হয় জানেন?
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পটল খাওয়া খুবই উপকারী। পটলের মধ্যে আছে অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক বৈশিষ্ট্য। যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appপাচনতন্ত্রের জন্য পটল উপকারী । খিদে ও হজম প্রক্রিয়ার উন্নতিতে সাহায্য করে পটল। পটলের মধ্যে রয়েছে আলসার প্রতিরোধী প্রভাব, যা পাকস্থলীকে আলসার থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।
পটলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। শুধু পটলই নয়, এর মধ্যে থাকা বীজও কোষ্ঠকাঠিন্যে উপকারী।
পটল এটি গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা সমাধানে এবং লিভারের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানেও সাহায্য করে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে পটল। এতে থাকা অ্যান্টি-হাইপারলিপিডেমিক কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরলের সমস্যা কমাতে পটলের নির্যাস উপকারী।
স্থূলতা এবং ওজন বৃদ্ধির সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে পটল। পটলের নির্যাস খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরল এবং শরীরের ওজন কম হয়। পটলে ক্যালরির পরিমাণও কম থাকে। তাই যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইছেন, তাঁরা পটল খেতে পারেন।
আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুসারে, পটল রক্ত বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক রোগ নিরাময়ে সাহায্য করতে পারে। এটির রক্ত পরিশোধক বৈশিষ্ট্য আছে।
পটলে ভিটামিন এ ও সি থাকে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে ত্বকের জন্য উপকারী। ফ্রি র্যাডিকেলের বিস্তার রোধ করে বয়সের ছাপ প্রতিরোধে সাহায্য করে পটল।
ঠান্ডা লাগা, সর্দি, সাধারণ নানা শারীরিক সমস্যা দূরে রাখতে সাহায্য করে পটল। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, পটল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। গলার সমস্যা প্রতিরোধ করে।
মাথার যন্ত্রণা প্রতিরোধ করতে, কাটা ছড়া দ্রুত কমাতে, চুল পড়ার সমস্যা দূর করতে, এবং ত্বকের নানা সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে পটল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -