Rajma Eating Benefits: আমিষভোজীরাও সপ্তাহে অন্তত একদিন পাতে রাখুন রাজমা, কিন্তু কেন?
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। রাজমা একটি প্ল্যান্ট বেসড প্রোটিন। উদ্ভিদজাত এই প্রেটিন খাবার পেশী মেরামত এবং গঠনে সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় রাজমা খেলে পেট ভরে থাকে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appছবি সূত্র- পিক্সেলস। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। রাজমা খেলে আপনার শরীরে সঠিক ভাবে পুষ্টির জোগান হবে।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ক্যান্সার প্রতিহত করতেও সাহায্য করতে পারে রাজমা। ক্যান্সারের কোষ তৈরি হতে দেয় না রাজমার মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েডস।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। রাজমার মধ্যে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপকরণ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সুদৃঢ় করে। ফলে সহজে অসুস্থ হবেন না। রোগ-ব্যধি থেকে দূরে থাকবেন। সহজে সংক্রমণ হবে না।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। রাজমার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে। এই তিন উপকরণ হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। হাড়ের গঠন মজবুত করতে, হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে উল্লিখিত উপকরণগুলি।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্যও রাজমা একটি উপকারি খাদ্য। এখানে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস, ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং পলিফেনল। এই উপকরণগুলি ত্বকের ক্ষয় রোধ করে। বলা ভাল বিভিন্ন ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ রাজমা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। বেশি কোলেস্টেরল থাকলে তার মাত্রা কমায়।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। কোলেস্টেরলের পাশাপাশি রাজমা কমায় ব্লাড প্রেশারের মাত্রা। আর তার ফলে ভাল থাকে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। রাজমা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। ফাইবার বেশি থাকায় এই খাবার খাইখাই ভাব কমায়। পেট ভরিয়ে রাখে অনেকক্ষণ। ওজনও থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ব্লাড সুগারের মাত্রা কমাতেও সাহায্য করে রাজমা। আসলে এই খাবার একটি লো-গ্লাইসেমিন ইনডেক্স ফুড। তার ফলে ব্লাড সুগারের মাত্রা আচমকা বৃদ্ধি পায় না।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -