Health Tips: মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যের মোকাবিলা, খেজুর খাওয়ার সঠিক উপায় কী ?

অধিক গরমের জায়গায় খেজুর পাওয়া যায়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

যদি আপনার চিনি খেতে মন না হয়, তাহলে প্রাকৃতিক মিষ্টির জন্য খেজুর খেতে পারেন। খেজুর শরীরে প্রচুর এনার্জি দেয়। বাদাম ও পনিরের সঙ্গে খেতে পারেন।

এটাকে ক্যান্ডির মতোও খাওয়া যেতে পারে। খেজুর আয়রন ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো ভিটামিন এবং খনিজেরও ভাল উৎস। খেজুর গ্লুটেন-মুক্ত, শাকাহারি-অনুকূল, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর।

খেজুর কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা কম করতে পারে। এই ফলে ফাইবারের মতো উপাদান বেশি থাকে। নিয়মিত মলত্যাগে কার্যকর।

অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের অন্যতম উৎস খেজুর। যা মস্তিষ্কে প্রদাহ এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে।

এছাড়া খেজুরে রয়েছে পটাশিয়াম ও ভিটামিন বি৬ এর মতো পুষ্টি উপাদান, যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

খেজুরে পটাশিয়াম থাকার কারণে হার্টের স্বাস্থ্যের উপর তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। এটা এমন একটা খনিজ যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। খেজুরের পুষ্টির কারণে হার্টের স্বাস্থ্যের উপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। এতে কোলেস্টেরল এবং সোডিয়াম কম থাকে, যা হার্টকে সুস্থ রাখার জন্য উপকারী।

খেজুরে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার বেশি থাকে, যা ওজন পরিচালনায় সহায়তা করতে পারে।

খেজুরে থাকা ফাইবার তৃপ্তি দেয়, যার জেরে অধিক খাওয়ার ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।