Smart Phone: সারাদিন ফোন ঘাঁটছেন? কী মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে জানেন?
মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মানুষের চিন্তাশক্তি কমে যায়। সৃজনশীল ক্ষমতা কমে যাওয়ার ফলে কোন কিছুর উদ্ভাবনী ক্ষমতা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appদীর্ঘসময় মাথা ঝুঁকিয়ে মোবাইলে বুঁদ হয়ে থাকার কারণে ঘাড় ব্যথার সমস্যা বাড়তে পারে। অত্যধিক গেম আসক্তি, স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে ভিডিও দেখা বা সোশ্যাল মিডিয়ায় মনোযোগ বেশি দিতে গিয়ে অনেক সময়ই মোবাইল ব্যবহারের সঠিক দূরত্ব ঠিক রাখা সম্ভব হয় না।
চোখের ক্ষতি হয়ে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারে। গবেষকদের এতে ‘এপিজেনেটিক্স’ হতে পারে। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় চোখের খুব কাছে রেখে মোবাইল ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হওয়ার জিনগত সমস্যা দেখা দেয়।
মোবাইলে দীর্ঘক্ষণ কথা বলা, উচ্চ আওয়াজে গান শোনা এবং কানে হেডফোন গুঁজে রাখার মাধ্যমে দেখা দিতে পারে শ্রবণশক্তি হ্রাস হওয়ার মতো গুরুতর সমস্যা।
মোবাইল ফোন থেকে নির্গত হওয়া হাই ফ্রিকোয়েন্সীর ইলেক্ট্রো-ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন শরীরের বিভিন্ন কোষ ও পুরুষের প্রজননতন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলে।
অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের ফলে মনের মধ্যে সব সময় মোবাইল আছে কিনা, নাকি হারিয়ে গেল এমন একটা ভয় তৈরি হয়। একে নোমোফোবিয়া বলে।
এছাড়াও মোবাইলের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়, দৈনন্দিন অন্যান্য কাজের উপরও যার প্রভাব পড়তে দেখা যায়।
মোবাইলে গেইমস ও সোশ্যাল মিডিয়া ইত্যাদির প্রতি আসক্তির ফলে শিশু-কিশোররা কাজকর্মে অমোনোযোগী হয়ে পড়ে।
স্মার্টফোনের অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ঘুমের সমস্যা হয় সবচেয়ে বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মোবাইল ফোন ব্রেন, মাথা বা গলার টিউমারের কারণ হতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে- সাধারণ একজন স্মার্টফোন ব্যবহারকারীর স্ক্রিনে ট্যাপ, ক্লিক ও সোয়াইপের পরিমাণ গড়ে ২ হাজার ৬১৭ বার এবং সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৪২৭ বার।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -