Health Tips: দোরগোড়ায় গ্রীষ্মকাল, সুস্থ থাকতে নজর কোথায়?
ইতিমধ্যেই ভারতের একাধিক এলাকায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা রয়েছে। দেশের একাধিক এলাকায় সহ্যের সীমা ছাড়াচ্ছে গরম। এই সময়ে ঝুঁকি বাড়ে হিটস্ট্রোক বা সানস্ট্রোকের।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appযতই গরম পড়ুক। পেশার প্রয়োজনে রোদের মধ্যেই ঘুরে বেরাতে হয় অনেককে। গরমের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ ধরে বাইক বা স্কুটি চালিয়ে কাজের জায়গায় যাতায়াত করতে হয়। এই সময়েই খেয়াল রাখতে হয় স্বাস্থ্যের দিকেও।
গরমকে কাবু করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খেতেই হবে। রোদের মধ্যে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের কিছুক্ষণ অন্তর অন্তর জল খাওয়া উচিত। ঘামের কারণে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যায়, সেই সময়েও ডিহাইড্রেশন ঠেকাতে জল খুব প্রয়োজনীয়।
ভারতের একাধিক রাজ্যে, বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থাকে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে ক্লান্তি থাবা বসায়। এই সময় জলে নুন-চিনি মিশিয়ে খেলে বা ওআরএস মেশানো জল খেলে সুস্থ থাকে শরীর।
গরমের সময় খুব ভারী খাবার খাওয়া যায় না। সকালে সহজে পেট ভরাতে ভরসা রাখা যায় বাদামে। দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকে। প্রয়োজনীয় প্রোটিন ও ফাইবার থাকায় ক্লান্তি ঠেকিয়ে রাখতে সাহায্য করবে।
গরমের সময় যতটা সম্ভব তেল মশলা ছাড়া খাবার খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত তেল-মশলা হজম করতে সমস্যা হয়। অতিরিক্ত ঝাল-মশলা দেওয়া খাবার শরীরে জলের ঘাটতিও তৈরি করে।
একাধিক ভিটামিনে ভরপুর খেজুর। শর্করার কারণে প্রচুর এনার্জি পাওয়া যায়। দীার্ঘক্ষণ পেটও ভর্তি থাকে। তার সঙ্গেই খেজুর শরীরকে হাইড্রেট করতেও সাহায্য করে।
বীজজাতীয় এই খাদ্য মূলত ডিহাইড্রেশন ঠেকাতে কাজে লাগে। সামান্য কিছু বীজ জলের বোতলে দিয়ে রাখলে, পরদিন জলের সঙ্গে খাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন পানীয়ের সঙ্গে চিয়া সিড খাওয়া যায়।
গরমের সময় ডায়েটে দই থাকা মাস্ট। সকালে বা দুপুরে খাবারের সময় দই খাওয়া যায়। দই হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন। ছবি: pixabay
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -