Facial Sweating: একটুতেই ঘামে মুখ? কারণ কী, ঠেকাবেনই বা কী করে, জানুন বিশদ

রোদে বোরনো মাত্র ঘেমেনেয়ে একাকার অবস্থা হয় অনেকেরই। মুখও ঘামে অনেকের। ফলে সানস্ক্রিন, মেকআপের দফারফা হয়। ছবি: ফ্রিপিক।

মুখের ঘামের নেপথ্যে একাধিক কারণ থাকে। জিনগত সমস্যা থাকে কারও, হরমোনের ওঠাপড়া, দুশ্চিন্তা, উৎকণ্ঠা থেকেও ঘামতে পারে মুখ। ছবি: ফ্রিপিক।

পাশাপাশি হাইপারথাইরয়েডিজম রয়েছে যাঁদের, স্নায়ুঘটিত রোগ রয়েছে, তাঁদেরও মুখ ঘামে। স্থূলতার সমস্যা রয়েছে যাঁদের, মুখ ঘামে তাঁদেরও। ছবি: ফ্রিপিক।

মুখে ঘাম হওয়ার কিছু ইতিবাচক দিকও রয়েছে। এতে ত্বক ঠান্ডা থাকে, ক্ষতিকারক উপাদানগুলি বেরিয়ে যায়, রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে, দুশ্চিন্তা দূর হয়। ছবি: ফ্রিপিক।

আবার ঘামের কারণে মুখ চুলকাতে পারে, জলশূন্যতার সমস্যা বাড়তে পারে, অস্বস্তি বোধ করতে পারেন। ছবি: ফ্রিপিক।

মুখের ঘাম বন্ধ করতে হলে অয়েল ফ্রি ফেসিয়াল ওয়াইপস ব্যবহার করতে পারেন। ছবি: ফ্রিপিক।

মুখ্যে ব্যবহৃত অ্যান্টিপার্সপিব়্যান্টও ব্যবহার করতে পারেন। হালকা সুতির জামা পরুন গরমে। ছবি: ফ্রিপিক।

পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান করুন অবশ্যই। এতে শরীরে তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় থাকবে। ঘামবে না মুখ। ছবি: ফ্রিপিক।

গরমে বেশি মশলাদার খাবার না খাওয়াই ভাল। চিন্তা-উৎকণ্ঠা দূরে সরিয়ে রাখুন। ছবি: ফ্রিপিক।

তবে অতিরিক্ত মুখ ঘামলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজে নিজে চিকিৎসা করতে যাবেন না। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন। ছবি: ফ্রিপিক।