Relationship Tips: ছোট্ট ছোট্ট পদক্ষেপই নিয়ে যাবে অনেক দূর, সম্পর্ক সতেজ রাখতে যা যা করতে পারেন
পার্থিব সবকিছুরই নির্দিষ্ট মেয়াদ থাকে। সম্পর্কের ক্ষেত্রেও তা প্রযোজ্য। তাই নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর সম্পর্কেরও বাড়তি যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appবিশেষ করে দাম্পত্য জীবনের ক্ষেত্রে এই কথা প্রযোজ্য। কর্মব্যস্ত জীবনে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কখন শূন্যস্থানের সৃষ্টি হয়, তা টেরও পাওয়া যায় না। যখন সম্বিত ফেরে, অনেকটাই দেরি হয়ে যায়।
তাই সময় থাকতেই সতর্ক হওয়া উচিত। দূরত্ব বাড়তে দেওয়া তো দূর, বরং সেই অবকাশই যাতে না আসে, তা দেখতে হবে। তার জন্য উদ্যোগী হতে হবে দুই পক্ষকেই।
ভালবাসা, রাগ, অভিমান, কোনও অনুভূতিই পরস্পরের থেকে লুকিয়ে রাখা উচিত নয়। তবে শুধু নিজের কথা বলে যাওয়া নয়, সামনের জনের কথা শোনা এবং তাঁর অনুভূতি বোঝাও সমান জরুরি।
ছুটির দিনে ভাল রেস্তরাঁয় খেতে যেতেই পারেন। কিন্তু ঘুম ভেঙে যদি হাতের কাছে সুস্বাদু ব্রেকফাস্ট দেখতে পান! জিভে জল আসবেই, রাগও গলে জলে হয়ে যাবে নিশ্চিত। প্রিয়জনের জন্য এই টুকু তো করাই যায়।
কথায় বলে পুরনো চাল ভাতে বাড়ে। দামি উপহার তো যে কোনও দিন দেওয়াই যায়। কিন্তু খুঁজেপেতে যদি পছন্দের ফুল হাতে তুলে দেন প্রিয় মানুষের! ঠোঁট ছুঁয়ে হাসি খেলবে তাঁর চোখেমুখেও।
তাড়াহুড়োতে হয়ত একজন সকালে বেরিয়ে গেলেন। বা কোনও কারণে একজন বাইরে, অন্য জন ফিরে দেখলেন বাড়ি ফাঁকা! ফোনে বা মেসেজে হালহকিকত জানা যেতেই পারে। কিন্তু ছোট্ট চিরকুট ম্যাজিকের কাজ করতে পারে।
বেড়াতে যাওয়া মানেই ফ্লাইট, ট্রেন বুকিং নয়। শহরের আনাচে কানাচে বা হাত বাড়ানো দূরত্বেও কাটিয়ে আসা যায় এক-দু’দিন। একঘেয়েমিও কাটবে। আবার পুরনো অনুভূতি জেগে উঠবে মনে।
শুনতে একঘেয়ে মনে হলেও, সংসারের কাজ ভাগাভাগি করে নেওয়ার মতো শান্তি কিছুতে নেই। একজনের বেশি পরিশ্রম হলে, অন্য জনের উচিত সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া। ছোট ছোট পদক্ষেপই অনেক দূর এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।
রোজ তো বাড়িতে দেখাই হয়। একঘরেই কাটে জীবন। তাই বলে কি প্রেমের সেই দিনগুলি কাবার! হঠাৎ করে বাইরে দেখা করুন দু’জনে। পাশাপাশি বসুন গড়ের মাঠে। পছন্দের রেস্তরাঁয় চলে যান। অথবা ঢুকে পড়ন সিনেমা হলে। হাতের উপর হাত পড়লেই, সবুজ সতেজ থাকবে মন এবং সম্পর্ক।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -