World Down Syndrome: কেন হয় ডাউন সিনড্রোম? কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন?
ডিএনএ কিংবা ক্রোমোজমে যদি কোনও অসামঞ্জস্যতা দেখা দেয়, সেক্ষেত্রে ত্রুটি দেখাঁ যায় মানদিক ও শারীরিক। সেই রোগকেই বলা হয় ডাউন সিনড্রোম। এই রোগ সাধারণত জেনেটিক সমস্যার কারণেই হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appকী ত্রুটির কারণে এমনটা হয়? ভ্রুণে ২৩ জোড়া ক্রোমোজম থাকে। ডাউন সিনড্রোম হলে আরও একটি বাড়তি ক্রোমোজম ২১ নম্বর ক্রোমোজম জোড়ের জায়গায় ঢুকে পড়ে৷ তখন ২১তম স্থানে ক্রোমোজমের সংখ্যা ২টির বদলে হয়ে যায় ৩টি। একে 'ট্রাইসোমি ২১'।
২১ মার্চ বিশ্ব ডাউন সিনড্রোম দিবস হিসাবে পালিত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, বেশি বয়সে মা হলে বিশেষ করে ৩৫ বছর বয়সের পরে সন্তান নিলে সেই সন্তানের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য থাকতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, আমাদের দেশে প্রতিবছর পাঁচ হাজার ৫০০ বা প্রতিদিন প্রায় ১৫টি ডাউন শিশুর জন্ম হয়।
ব্রিটিশ চিকিৎসক জন ল্যাঙ্গডন ডাউন ১৮৬৬ সালে এই শিশুদের চিহ্নিত করেন বলে তার নামানুসারে ডাউন সিনড্রোম কথাটি প্রচলিত হয়।
ডাউন সিনড্রোমের ক্ষেত্রে কিছু শারীরিক বৈশিষ্ট্য থাকে। যেমন- কম উচ্চতা, চ্যাপ্টা নাক, ছোট কান, হাতের তালুতে একটি মাত্র রেখা ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থায় ভ্রুণটি ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত বলে নিশ্চিত হলে গর্ভপাতের পরামর্শ দেয়া হয়। ডাউন সিনড্রোমের রোগীকে সারাজীবন কিছু রোগের স্ক্রিনিং পরীক্ষা করাতে হয়।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -