Exit Poll 2024
(Source: Poll of Polls)
Disqualification from Parliament: শুধু রাহুল নন, লালু থেকে ইন্দিরা- পদ খারিজের কোপে অনেকেই
শুক্রবার রাহুল গাঁধীর সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে। ২০১৯ সালের একটি মানহানির মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ২ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। তারপরেই এদিন তার সাংসদ পদ খারিজ করা হয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appশুধু রাহুল নন, এর আগে একাধিক তাবড় রাজনৈতিক নেতার সাংসদ ও বিধায়ক পদ খারিজ করা হয়েছে।
রাহুল গাঁধী: মোদি পদবী নিয়ে মন্তব্যের জন্য একটি ফৌজদারি মানহানির মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে শুক্রবার তাঁর সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছে। সুরাটের একটি আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করেছে।
আজম খান: তাকে ২০১৯ সালে একটি ঘৃণা-বক্তৃতা মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। রামপুর আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে উত্তর প্রদেশ বিধানসভার সদস্য পদ খারিজ করা হয়েছিল।
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী: রাহুল গাঁধীর ঠাকুমা ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাঁধী ১৯৭৫ সালে তাঁর সাংসদ পদ হারান। ১৯৭১ সালের নির্বাচনে ইন্দিরা গাঁধীর জয়কে এলাহাবাদ হাইকোর্টের বিচারপতি জগমোহনলাল সিনহা অবৈধ ঘোষণা করেন এবং নির্বাচনী অনিয়মের জন্য তাকে ছয় বছরের জন্য নির্বাচিত অফিসে থাকতে বাধা দেওয়া হয়েছে।
তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা: আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন সম্পত্তি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে তাঁকে বিধায়ক হিসাবে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছিল।
লাক্ষাদ্বীপের সাংসদ মহম্মদ ফয়জল: ২০২৩ সালে তাঁকে একটি দায়রা আদালত হত্যার চেষ্টার মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে।
লালু প্রসাদ যাদব: রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রধানকে পশুখাদ্য কেলেঙ্কারিতে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল এবং ২০১৩ সালে লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।
২০১৩ সালে একটি ফৌজদারি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর রাশেদ মাসুদ প্রথম সাংসদ ছিলেন যাঁর সাংসদ পদ খারিজ করা হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্ট তাঁকে এমবিবিএস আসন কেলেঙ্কারিতে দোষী সাব্যস্ত করেছিল।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -