Gandhi Jayanti 2022: গোড়া থেকেই অভিভাবকের ভূমিকায়, আজও সমান প্রাসঙ্গিক, মহাত্মার কথা কি মনে রেখেছি আমরা!
গোলা-বারুদের মুখে দাঁড়িয়ে অহিংসার বুলি আওড়ানোর সহস ক’জনই বা দেখাতে পারেন। তিনি করে দেখাতে পেরেছিলেন বলেই মহাত্মা। রবিবার, ২ অক্টোবর ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী মোহনদাস করমচাঁদ গাঁধীর।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর গুজরাতের পোরবন্দর শহরে জন্ম। আজীবন সত্য এবং অহিংসার নীতি নিয়েই চলেছেন। সেই দক্ষিণ আফ্রিকাতেই হোক বা ভারতে।
স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হলেও, আজও সমান প্রাসঙ্গিক গাঁধী। তাঁর নীতি, আদর্শ, উক্তি, আজও প্রতি পদে অনুপ্রাণিত করে আমাদের। তেমনই কিছু উদাহরণ রইল।
“প্রথমে ওরা তোমাকে অবজ্ঞা করবে, তোমাকে দেখে হাসবে, তোমার বিরুদ্ধে লড়বে, তাতেই জয় নিশ্চিত তোমার”, জীবনে ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে এই উক্তি বেদবাক্য।
“এমন ভাবে বাঁচতে হবে, যেন কালই জীবন শেষ। শিক্ষা হোক এমন, যেন চিরকাল বাঁচবে”, জীবনের সারকথা বুঝিয়ে গিয়েছেন।
“দুনিয়াকে পাল্টানোর আগে নিজের মধ্যে বদল আনা জরুরি,” মহাত্মার এই কথা রোজকার জীবনে প্রযোজ্য।
“অন্যের সেবায় জীবন উৎসর্গ করলে তবেই নিজেকে চেনা যায়,” বলে গিয়েছিলেন মহাত্মা।
“শরীরী বলের উপর শক্তি নির্ভর করে না, নির্ভর করে অদম্য ইচ্ছাশক্তির উপর,” বলেছিলেন মহাত্মা।
“দুর্বল কখনও ক্ষমাশীল হতে পারে না। ক্ষমা সবল ব্যক্তির পরিচয়,” জীবনের মৌলিক নীতি ঠিক করে দিয়েছিলেন ঢের আগেই।
“চোখের বদলা চোখ হলে একদিন গোটা গোটা পৃথিবী অন্ধ হয়ে যাবে”, অহিংস নীতির সারকথা বুঝিয়েছিলেন মহাত্মাই। আজও তা মেনে চলেন বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -