Priti Adani: ২১ বছর বয়সে বিয়ে, দন্ত চিকিৎসা ছেড়ে স্বামীর ব্যবসায়, ৮০০০ কোটির বেশি সম্পত্তি আদানি ঘরণীর
ভারতের দ্বিতীয় ধনীতম ব্যক্তি গৌতম আদানি। একডাকে তাঁকে জেনে গোটা পৃথিবী। কিন্তু তাঁর স্ত্রী প্রীতি আদানি সেই নিরিথে অখ্যাত।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appমুকেশ আম্বানির স্ত্রী নীতা আম্বানির মতো পেজ থ্রিতে নিয়মিত দেখা যায় না প্রীতিকে। বিখ্যাত স্বামীর পাশে সচরাচর দেখা যায় না তাঁকে। জনসমক্ষেও সেভাবে আসেন না। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
তাই বলে মোটেই সাধারণ নন প্রীতি। পেশায় দন্ত চিকিৎসক তিনি। স্বামীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ যেখানে প্রায় ৭ লক্ষ কোটি টাকা, সেখানে প্রীতির তাঁর সম্পত্তির পরিমাণ ৮ হাজার টাকার বেশি। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
সম্প্রতি গুজরাতের জামনগরে অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠানে শামিল হন প্রীতি। সেই থেকে তাঁকে নিয়ে আরও বেশি আগ্রহ দেখা দিয়েছে। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
বেশ কিছু বছর আগে একটি সাক্ষাৎকারে স্ত্রীকে নিয়ে মুখ খোলেন গৌতম। জানান, সাহসী পদক্ষেপ করতে কখনও পিছপা হন না প্রীতি। সুপাত্রের কমতি না থাকলেও, প্রীতি যে তাঁকে জীবনসঙ্গী হিসেবে বেছে নিয়েছেন, তার জন্য স্ত্রীকে ধন্যবাদও জানান। তাঁর সাফল্যের অন্যতম কারণ হিসেবেও প্রীতির নাম উল্লেখ করেন। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
১৯৬৫ সালে গুজরাতি পরিবারে জন্ম প্রীতির। সম্বন্ধ করেই গৌতমের সঙ্গে তাঁর বিয়ে। ১৯৮৬ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন প্রীতি এবং গৌতম। সেই সময় প্রীতির বয়স ছিল ২১, গৌতমের ২৪ বছর। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
গুজরাতের গভর্নমেন্ট ডেন্টাল কলেজ থেকে দন্ত চিকিৎসায় স্নাতক হন প্রীতি। চিকিৎসার কাজে যুক্তও ছিলেন বেশ কিছু দিন। পরে স্বামীর ব্যবসায় যুক্ত হন। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
বিয়ের পর ১৯৯৬ সালে আদানি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠা করেন প্রীতি। শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য এবং গ্রামীণ পরিকাঠামো নিয়ে কাজ করে ওই সংস্থা। দেশের ১৮টি রাজ্যের ৫ হাজার ৭৫৩টি গ্রামে তাদের নেটওয়র্ক রয়েছে। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
প্রীতি যুক্ত হওয়ার আগে আদানি গোষ্ঠীর কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি বিভাগের বাজেট ছিল ৯৫ কোটি টাকা। প্রীতির পরামর্শেই তা বাড়িয়ে ১২৮ কোটি টাকা করেন গৌতম। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
করোনার সময় আদানি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে পীড়িতদের কাছে পৌঁছন প্রীতি। PPE কিট, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম পৌঁছে দেন। দন্ত চিকিৎসা সেরে কেন ব্যবসায় যুক্ত হলেন, তার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রীতি জানান, দন্ত চিকিৎসার মাধ্যমে হয়ত কয়েকশো মানুষকে সাহায্য করতে পারতেন তিনি। কিন্তু আদানি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
প্রীতি এবং গৌতমের দুই সন্তান, কর্ণ এবং জিৎ আদানি। প্রীতির একারই ৮ হাজার ৩২৭ কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তবে সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে সেভাবে দেখা যায় না তাঁকে। ছবি: ট্যুইটার হ্যান্ডল থেকে সংগৃহীত।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -