Covid Second Wave : কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামীণ ভারত, স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে প্রয়োজন ৭৬ শতাংশ চিকিৎসক : CSE রিপোর্ট
করোনা অতিমারি ভারতের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর প্রচণ্ড চাপ বাড়িয়েছে। এনিয়ে সম্প্রতি একটি পরিসংখ্যানগত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট(CSE) অ্যান্ড ডাউন টু আর্থ ম্যাগাজিন। তাতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার বিষয়ে বলা হয়েছে, ভারতের শহর এলাকায় প্রস্তুতির ভয়ঙ্কর অবস্থা প্রচারের আলোয় চলে এসেছে, আরও পীড়াদায়ক দৃশ্য গ্রামীণ এলাকার। (প্রতীকী ছবি : PTI)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App'স্টেট অফ ইন্ডিয়াস এনভায়রনমেন্ট ইন ফিগারস ২০২১' নামের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, গ্রামীণ ভারতের কমিউনিটি হেল্থ সেন্টারগুলিতে আরও ৭৬ শতাংশ চিকিৎসক, ৫৬ শতাংশ রেডিওগ্রাফার এবং ৩৫ শতাংশ ল্যাব টেকনিসিয়ান প্রয়োজন।(প্রতীকী ছবি : PTI)
রিপোর্টে বলা হয়েছে, মে মাসে শহরের থেকে গ্রামে সংক্রমিত ও মৃতের সংখ্যা বেশি ছিল। ওই মাসের প্রথম ২৬ দিনে, করোনায় বিশ্বে মৃত প্রতি তিনজনের মধ্যে একজন ভারতীয়। যেটা অনেকের নজর এড়িয়ে গিয়েছে তা হল, মে মাসে ভারতে প্রতি দ্বিতীয় সংক্রমণ ও মৃত্যু ছিল গ্রামীণ এলাকার। অর্থাৎ বিশ্বে প্রতি চতুর্থ কেস ছিল গ্রামীণ ভারতের। (প্রতীকী ছবি : PTI)
কোভিডের জেরে মে মাসে ভারতের শহর এলাকায় বেকারত্বের হার পৌঁছেছে প্রায় ১৫ শতাংশে। ১০০ দিনের কাজে অনেক বকেয়া দেখা গিয়েছে। জম্মু ও কাশ্মীর, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও উত্তরপ্রদেশে পেমেন্টে সর্বোচ্চ দেরি হয়েছে বলে রিপোর্টে প্রকাশিত। (প্রতীকী ছবি : PTI)
রিপোর্ট অনুযায়ী, অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়েছে এবং আগামীদিনেও তা তীব্র আকারে থাকবে। এই রিপোর্ট তৈরির অন্যতম রজিত সেনগুপ্ত জানিয়েছেন,দুর্বল গ্রামীণ জেলাগুলিতে অতিমারির প্রভাব পড়ার অর্থ, এই পরিস্থিতি থেকে সেরে উঠতে সময় লাগবে। যার ফলে আগামী বছরে GDP বৃদ্ধিও ঢিমেতালে হতে পারে। (প্রতীকী ছবি :Getty )
এছাড়া কোভিড টিকাকরণের ধীর গতিও উদ্বেগের অপর একটা কারণ। এপর্যন্ত দেশে মোট জনসংখ্যার ৩.১২ শতাংশের টিকাকরণ হয়েছে। যা বিশ্বের গড় ৫.৪৮ শতাংশের কম।(প্রতীকী ছবি : PTI)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -