Silkyara Tunnel collapse: বারবার থমকে যাচ্ছে উদ্ধারকাজ, শ্রমিকদের বের করে আনা সম্ভব হবে আজ?
উত্তরকাশীতে সুড়ঙ্গে আটকে ৪১ জন শ্রমিক। বারবার বাধার মুখে পড়ছে উদ্ধারকারী দল। উদ্ধারকাজ চলছে ধীরগতিতে, ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। আর মাত্র কয়েকমিটার ড্রিলিং বাকি। তাহলেই নাগাল পাওয়া যাবে সুড়ঙ্গ ধসে আটকে পড়া শ্রমিকদের। কিন্তু সেই সামান্য কিছু ধাপেই বারবার থমকে যাচ্ছে উদ্ধারকাজ।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appধস-বিধ্বস্ত টানেলের মধ্যে থাকা লোহা ও ইস্পাতের টুকরো পাথর কাটার পথে বাধা সৃষ্টি করছে। পাথর কাটতে আনা হয়েছে বিদেশি অগার মেশিন।
উত্তরকাশীতে বারবার বাধার মুখে পড়ছে উদ্ধারকারী দল। আজ সকালে ফের বিকল হয় পাথর কাটার বিদেশি অগার মেশিন।যন্ত্র সারাতে দিল্লি থেকে উড়িয়ে আনা হয় বিশেষজ্ঞদের।
সূত্রের খবর, টানেলের ৪৮ থেকে ৫১ মিটার জায়গা কাটতে গিয়ে মেশিন বিকল হয়ে যায়। এর আগে গতকাল রাতেও ধস-বিধ্বস্ত টানেলের মধ্যে থাকা লোহা ও ইস্পাতের টুকরো পাথর কাটার পথে বাধা সৃষ্টি করে।
ভোরে NDRF ওই ইস্পাত এবং লোহা কাটার পর, ফের শুরু হয় টানেল বসিয়ে পাইপ ঢোকানোর কাজ। সিল্কিয়ারার দিক থেকে মোট ১০টি পাইপ ঢোকানো হচ্ছে। এর মধ্যে ৯টি পাইপ ঢোকানোর কাজ শেষ হয়েছে। এর জন্য আরও কিছুটা সময় লাগবে।
উদ্ধারকারী দলের অনুমান, প্ল্যান-A সফল হলে আজই সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করা সম্ভব হবে। তবে বারবার বাধার মুখে পড়ছে উদ্ধারকারী দল। আজ সকালে ফের বিকল হয় পাথর কাটার বিদেশি অগার মেশিন।
সিল্কিয়ারার দিক থেকে মোট ১০টি পাইপ ঢোকানো হচ্ছে। এর মধ্যে ৯টি পাইপ ঢোকানোর কাজ শেষ হয়েছে। এর জন্য আরও কিছুটা সময় লাগবে। উদ্ধারকারী দলের অনুমান, প্ল্যান-A সফল হলে আজই সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করা সম্ভব হবে।
উত্তরকাশীর অন্ধকার সুড়ঙ্গে আশার আলো। সব কিছু ঠিকঠাক চললে আজই ৪১ জন শ্রমিককে বের করে আনা সম্ভব হবে।
১২ দিন টানেলে আটকে থাকায়, বাইরের আবহাওয়ায় মানিয়ে নিতে সমস্যা হতে পারে। এই আশঙ্কায় উদ্ধারের পর প্রথমে টানেলের মধ্যেই রাখা হবে ৪১ জনকে। এর পর বাইরে ও ভিতরের অক্সিজেনের মাত্রা তাঁদের পক্ষে সহনীয় হলে, চিকিৎসকরা পরীক্ষা করবেন।
সবশেষে NDRF বিশেষভাবে তৈরি চাকা লাগানো স্ট্রেচার নিয়ে টানেলের মধ্যে পৌঁছবে। একে একে বের করে আনা হবে শ্রমিকদের। বাইরে প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৪১টি অ্যাম্বুল্যান্স। টানেল থেকে বের করেই দ্রুত শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া হবে স্থানীয় হাসপাতালে।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -