Hanuman Jayanti: মঙ্গলে বজরং বাণ পাঠে জীবনে আসে চরম সাফল্য! কোন নিয়ম মেনে পড়লে ভাগ্য বদল?
বিশ্বাস করা হয় যে যাকে ভগবান হনুমান আশীর্বাদ করেন, তার জীবনের ঝামেলা কমে যায় এবং সুখ ও শান্তি সর্বদা বিরাজ করে। বজরং বাণ হিন্দু ধর্মের মানুষের কাছে অত্যন্ত প্রিয়। কারণ বজরং বাণ মানুষকে শক্তি দেয়।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appহনুমান চালিশা পাঠে যেমন শক্তি ও ভক্তি, তেমনই বজরং বাণ মানুষের শক্তির উৎস। মনে করা হয়, বজরং বাণ পাঠে রাশিতে মঙ্গলের দোষ কাটে। বজরং বাণ পাঠে শাপ মুক্তি হয়। শত্রুভয় কাটে। রোগ থেকে মুক্তি ঘটে।
'বজরং বাণ' মন্ত্র বেশ প্রভাবশালী। একে চালিসা বা কবচ না বলে 'বাণ' বলা হয়। বজরং বাণের প্রতিটি শব্দের মধ্যে রয়েছে অনন্য শক্তি। মঙ্গলবার বজরং বাণ পাঠ করলে বেশ কিছু অমূল্য উপকার পাওয়া যায়।
'বাণ' কথার অর্থ নির্ধারিত লক্ষ্যকে ভেদ করা। অর্থাৎ এমন একটি অস্ত্র, যা ছাড়া ঈশ্বরের কৃপা পাওয়ার আর কোনও উপায় নেই। যখন কোনও তপস্যাই সঙ্কট কাটাতে পারে না, তখনই ভরসা দিতে পারে'বজরং বাণ' পাঠ। যখন বিপদ খুব প্রবল হয়, তখন এটি পাঠ করলে খুব শুভ ফল পাওয়া যায়।
মনে রাখতে হবে, বিশেষ পরিস্থিতিতেই বজরং বাণ পাঠ করা উচিত। আপনি কি শত্রু দ্বারা পরিবেষ্টিত ? শরুরা প্রতিনিয়ত সমস্যা ও বাধা সৃষ্টি করছে? দুরারোগ্য রোগে ভুগছেন? তাহলে চিকিৎসার পাশাপাশি বজরং বাণ-এর সাহায্য নিন।
বারবার চাকরি বা লক্ষ্যবস্তু হাতছাড়া হচ্ছে ? আর্থিক সমস্যা থেকে চাকরি সমস্যা, বিবাহিত জীবনে সমস্যা, সবকিছুর জন্যই বজরং বাণ পাঠ খুবই উপকারী।
বজরং বাণ পাঠ করতে হলে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠে স্নান ও ধ্যান করতে হবে। বাড়িতে হনুমানজির মূর্তি স্থাপন করুন। কুশের আসনে বসে বজরং বাণের সংকল্প করতে হয়।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -