NASA Inventions: ফোনের ক্যামেরা, জল পরিশোধনের যন্ত্র, NASA না থাকলে হাতের নাগালেই আসত না এই সব প্রযুক্তি
Science News: শুধু মহাকাশ অভিযানের পথই নয়, দৈনন্দিন জীবনকেও সহজতর করে তুলেছে NASA-র কিছু আবিষ্কার। ছবি: পিক্সাবে।
ছবি: পিক্সাবে।
1/10
মহাকাশ সংক্রান্ত গবেষণার জন্যই বিশ্বজোড়া নাম আমেরিকা মহাকাশ সংস্থা NASA-র। চাঁদ, সূর্য থেকে কৃষ্ণগহ্বর পর্যন্ত বিস্তৃত তাঁদের গবেষণার পরিধি। ছবি: পিক্সাবে।
2/10
কিন্তু শুধুমাত্র মহাকাশ গবেষণাই নয়, মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে সহজতর করে তোলার ক্ষেত্রেও NASA-র ভূমিকা অনস্বীকার্য। রোজকার জীবনে আমরা যে সমস্ত জিনিসপত্র ব্যবহার করি, যে সমস্ত জিনিস ছাড়া জীবন চলে না আমাদের, তা-ও NASA-র দৌলতেই হাতে এসে পৌঁছেছে। ছবি: পিক্সাবে।
3/10
মোবাইলের ক্যামেরা: যত্রতত্র মুঠোফোন উঁচিয়ে সেলফই তোলা অতি সাধারণ ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু NASA না থাকলে, তা সম্ভবই হতো না। ১৯৯০ সালে NASA-র জেট প্রোপালসন ল্যাবরেটরি ডিজিটাল ক্যামেরা তৈরির কাজে হাত দেয়। আকারে ছোট ক্যামেরা তৈরি করে মহাকাশযানে বসানোই লক্ষ্য ছিল তাদের। ছবি: পিক্সাবে।
4/10
সেখান থেকেই কম্প্লিমেন্টারি মেটাল-অক্সাইড সেমি কন্টাক্টর ইমেস সেন্সর টেকনোলজি (CMOS)-এর আবিষ্কার। অতি কম শক্তি খরচ করে তার মাধ্যমে ছবি তোলা সম্ভব হয়, যা পরবর্তীতে স্মার্টফোনেও ব্যবহার করা হয়। ছবি: পিক্সাবে।
5/10
ওয়াটার পিউরিফায়ার: দিনের পর দিন, মাসের পর মাস মহাশূন্যে থাকতে হয় মহাকাশচারীদের। পরিশ্রুত পানীয় জলটুকু যাতে পান, তার জন্য গবেষণা শুরু করে NASA. একটি এ্যারোস্পেস কম্পাউন্ড তৈরি করে তারা, যা ফিল্টারে সাহায্যে জল থেকে ক্লোরিম এবং আণবিক উপাদান শোষণ করতে সক্ষম হয়। ছবি: পিক্সাবে।
6/10
ওয়েস্টার্ন ওয়াটার ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা মাইক পেডারসন NASA-র এই কাজের হদিশ পান। বর্তমানে যত জল পরিশোধন যন্ত্র রয়েছে, সে শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহৃতই হোক বা দৈনন্দিন জীবনে, সব ক্ষেত্রেই সেই প্রযুক্তির ব্যবহার চোখে পড়ে। ছবি: পিক্সাবে।
7/10
মেমরি ফোম: NASA-র আবিষ্কৃত মেমরি ফোম পৃথিবীর সর্বত্রই বহুল প্রচলিত। গোড়ায় মেমরি ফোমকে টেম্পার ফোম বলা হতো। অভিঘাত সামাল দিতে ১৯৬৬ সালে এর আবিষ্কার করে NASA, যাতে রকেটের আসনে বসে আরাম পান মহাকাশচারীরা আবার নিরাপদও থাকেন। ছবি: পিক্সাবে।
8/10
বর্তমানে সর্বত্র মেমরি ফোমের ব্যবহার চোখে পড়ে। বিছানার গদি থেকে জুতোর সোল, সবেতেই এর ব্যবহার। সময়ের সঙ্গে আরও উপযোগী হয়ে উঠেছে। ছবি: পিক্সাবে।
9/10
স্মোক ডিটেক্টর: NASA স্মোক ডিটেক্টর আবিষ্কার না করলেও, তাকে অত্যাধুনিক করে তোলার কাজটি সম্পন্ন করে। NASA যে সেন্সর আবিষ্কার করে, তা বাতাসে দহনক্রিয়াজাত কণাগুলিকে শনাক্ত করে। ধুলো এবং অন্য কণা থেকে দহনক্রিয়াজাত কণাকে শনাক্ত করতে পারে ওই সেন্সর, যা মহাকাশযানে তো বটেই, বর্তমান দিনে সর্বত্র প্রচলিত। ছবি: পিক্সাবে।
10/10
ওয়্যারলেস হেডসেট: ‘কখনও কখনও একজনের ছোট্ট পদক্ষেপই গোটা মানবজাতিকে এগিয়ে দেয়’, চাঁদের মাটি ছুঁয়ে নিজের ওয়্যারলেস থেকে এই বার্তাই দিয়েছিলেন নীল আর্মস্ট্রং। বর্তমানে যে হেডসেট, ইয়ারফোন এবং হেডফোন ব্যবহার করি আমরা, তা আর্মস্ট্রংয়ের সেই হেডসেটেরই রূপান্তরিত রূপ। আগে তার দিয়ে সংযুক্ত যে হেডসেট ব্যবহার করতেন পাইলটরা, তা আকারে প্রকাণ্ড হতো, হেলমেটের ভিতর আঁটত না। NASA যে ওয়্যারলেস হেডসেট আবিষ্কার করে, তা ছিল একেবারে আদর্শ। ছবি: পিক্সাবে।
Published at : 24 Feb 2024 07:36 PM (IST)