NASA news: যেন দুরন্ত কতশত ঘূর্ণি! চোখ জুড়োবে গ্যালাক্সি
মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে রয়েছে আমাদের সৌরজগত। এর বাইরেও রয়েছে বেশ কিছু গ্যালাক্সি। এবার তেমনই কিছু গ্যালাক্সির ছবি শেয়ার করল নাসা। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appনাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে এই ছবিগুলি তোলা হয়। মহাকাশ গবেষকদের ভাষায় এগুলি স্পাইরাল গ্যালাক্সি। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
সবচেয়ে কাছের গ্যালাক্সিটি পৃথিবী থেকে ১৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এটির নাম এনজিসি৫০৬৮। সবচেয়ে দূরেরটির নাম এনজিসি১৩৬৫। সেটি পৃথিবী ৬০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
নয়া ছবি থেকে গ্যালাক্সিতে কীভাবে একটি নক্ষত্র তৈরি হয়, তা জানা যাবে। পাশাপাশি গ্যালাক্সিগুলির জন্মের ইতিহাসও জানতে পারবেন বিজ্ঞানীরা। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
বর্তমানে একটি বিশেষ প্রজেক্ট চলছে নাসায়। ছবি গুলি ফিজিক্স অ্যাট হাই অ্যাঙ্গুলার রেজোলিউশন ইন নিয়ারবাই গ্যালাক্সিস (PHANGS - ফ্যাংস) প্রোজেক্টের অংশ। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
স্পাইরাল গ্যালাক্সি নামটি শুনে কিছুটা নতুন লাগলেও আসলে তা নয়। বরং গ্যালাক্সিগুলির গড়নটাই ওরকম। আমাদের মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সির গড়নও তেমনটাই। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে কমবেশি ১ লাখ নক্ষত্রের ক্লাস্টার দেখা গিয়েছে। নিয়ার ইনফ্রারেড ছাড়াও এটি মিড ইনফ্রারেড ইনস্ট্রুমেন্ট দিয়েও বেশ কিছু ছবি তুলেছে। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
২০২১ সালে অতিউচ্চক্ষমতাসম্পন্ন জেমস ওয়েব টেলিস্কোপ লঞ্চ করে নাসা। ২০২২ সাল থেকেই এটি মহাকাশের নানা তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করে। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
মূলত ইনফ্রারেড ছবিই এটি সংগ্রহ করে থাকে। তবে এর আগের হাবল স্পেস টেলিস্কোপের কাজের পদ্ধতি কিছুটা আলাদা ছিল। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
হাবল স্পেস টেলিস্কোপ ১৯৯০ সালে তৈরি করা হয়। এটি মূলত অপটিক্যাল ও আলট্রাভায়োলেট তরঙ্গগুলিকে শনাক্ত করতে পারে। (ছবি সৌজন্য - নাসা)
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -