Boriska Kipriyanovich: ৩৫-এর পর বাড়ত না বয়স, কাল হয় নাকি পরমাণু যুদ্ধ! মঙ্গল থেকে পৃথিবীতে পুনর্জন্ম এই বালকের?
পৃথিবীর বিকল্প বাসস্থানের খোঁজ পেতে বিজ্ঞানীদের রেডারে রয়েছে লালগ্রহও। সেখানে প্রাণধারণের উপযুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলার কথাও ভাবা হচ্ছে। কিন্তু নিজেকে লালগ্রহের বাসিন্দা বলে দাবি করে কয়েক বছর আগেই শোরগোল ফেলে দিয়েছিল এক বালক। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appরাশিয়ার বাসিন্দা ওই বালকের বয়স ছিল ১১ বছর। ২০১৭ সালে নিজেকে মঙ্গলের বাসিন্দা বলে দাবি করে ওই বালক। বিষয়টি সামনে আসতেই শোরগোল পড়ে যায় চারিদিকে। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
২০১৭ সালে গোটা বিশ্বের সামনে নিজেকে মার্শিয়ান অর্থাৎ মঙ্গলের বাসিন্দা বলে দাবি করে বরিস্কা কিপ্রিয়ানোভিচ। জানায়, মঙ্গলের বুকেই জন্ম তার। পৃথিবীতে পুনর্জন্ম হয়েছে তার। মঙ্গলের পরিবেশ, প্রকৃতিও বিশদে বর্ণনা করে সে। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
বরিস্কা জানায়, মঙ্গলের যে প্রজাতি হিসেবে জন্ম তার, পরমাণু যুদ্ধে কয়েক হাজার বছর আগেই সেই প্রজাতির বিলুপ্তি ঘটে। পৃথিবীবাসীকে সতর্ক করতেই এখানে পাঠানো হয়েছে তাকে। ছবি: পিক্সাবে।
মঙ্গলের বুকে জীবিত থাকাকালীন, সেখানে সে বিমানচালক ছিল, তার পর পরমাণু যুদ্ধ হয়, তাতেই সব শেষ হয়ে যায় এবং তার পর পুনর্জন্ম দিয়ে তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয় বলে জানায় বরিস্কা। ছবি: ফ্রিপিক।
শুধু তাই নয়, মঙ্গলের বুকে তার প্রজাতির হাতে গোনা কয়েক জনকে খুঁজলেও খুঁজে পাওয়া যেতে পারে বলেও দাবি করেছিল বরিস্কা। উন্নততর হাতিয়ার তৈরির লক্ষ্যে তারা এখনও কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলেও দাবি করে। ছবি: পিক্সাবে।
মঙ্গলের বাসিন্দাদের বর্ণনা দিতে গিয়ে বরিস্কা জানায়, মঙ্গলগ্রহে ৩৫ বছর পর্যন্তই বয়স বাড়ত। তার পর মৃত্যু পর্যন্ত শরীরে তেমন পরিবর্তন ঘটত না। বরিস্কাকে জিনিয়াস বলে উল্লেখ করেছিল তার রুশ মা-ও। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
শুধু তাই নয়, বরিস্কার দেখভাল করা চিকিৎসকরাও দাবি করেন যে, জন্মের মাত্র দু’সপ্তাহ পরই নিজে থেকে ঘাড় তুলে ফেলে বরিস্কা। মাত্র কয়েক মাস বয়স হতে না হতেই শুরু করে কথা বলতে। বয়স যখন দেড় বছর, বরিস্কা লিখতে, পড়তে, আঁকতেও শিখে যায়, যা দেখে তার শিক্ষক-শিক্ষিকারাও চমকে যায়। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
একটা সময় পর যেমন সব খবরই থিতিয়ে যায়, বরিস্কার ক্ষেত্রেও তেমনই ঘটে। আজকাল তার কথা মনেই নেই কারও। বরিস্কার দাবি সত্য না অসত্য, তার সপক্ষে কোনও বৈজ্ঞানিক কার্যকারণ এখনও পর্যন্ত মেলেনি। তবে মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্বের তত্ত্ব খারিজ করে দিতে নারাজ বিজ্ঞানীরা। ছবি: পিক্সাবে।
পৃথিবীর বুকেও এখনও অনেক রহস্য রয়েছে, সবকিছু আবিষ্কার করা যায়নি বলেও দাবি করে বরিস্কা। মানবসভ্যতার সৃষ্টির রহস্য মিশরে লুকিয়ে বলেও দাবি করে সে। ছবি: ভিডিও ফুটেজ থেকে সংগৃহীত।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -