Science News: কাছের মানুষ মিথ্যে বললেও কেন সত্য বলে বিশ্বাস করি আমরা?

Truth vs Lies: কার্যকারণ তুলে ধরেছে বিজ্ঞান। ছবি: ফ্রিপিক।

Continues below advertisement

ছবি: ফ্রিপিক।

Continues below advertisement
1/10
মুখ দেখে সত্য-মিথ্যা বিচার করতে পারেন কেউ। কেউ আবার চরম মিথ্যেকেও সত্য বলে ধরে নেন।
2/10
বিশেষ করে বন্ধুদের মিথ্যেকেও ধ্রুব সত্য বলে ধরে নেন অনেকে। নেহাত সারল্য থেকেই এমন আচরণ করি আমরা, না কি এহেন আচরণ বোকামির পরিচয়?
3/10
মানুষজনকে পরীক্ষা করে বিজ্ঞান কিন্তু অন্য যুক্তি দিচ্ছে। চরম মিথ্য়েকে সত্য বলে বিশ্বাস করার নেপথ্যে মস্তিষ্কের যোগ রয়েছে বলে মত বিজ্ঞানীদের।
4/10
মানুষ কেন মিথ্যে বিশ্বাস করে নেন? বিজ্ঞানীদের মতে, সমাজ সংসারের সঙ্গে মস্তিষ্কের সংযোগ সংযোগ রয়েছে এক্ষেত্রে। কী বিশ্বাস করছি, তা গুরুত্বপূর্ণ নয় এখানে। বরং কার কথা বিশ্বাস করছি, তা গুরুত্বপূর্ণ।
5/10
China University of Science and Technology-র গবেষক Yingjie Lio জানিয়েছেন, বহু মানুষকে পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন তাঁরা। দেখা গিয়েছে, বন্ধুবান্ধব এবং অচেনা মানুষের কথায় ভিন্ন ভাবে গ্রহণ করি আমরা।
Continues below advertisement
6/10
ওই গবেষণা অনুযায়ী, বিশ্বাস, আবেগ কাজ করে এক্ষেত্রে। কোন কথাকে সত্য বলে গ্রহণ করব, কোন কথাকে মিথ্যে হিসেবে বর্জন করব, তার নেপথ্যে এগুলি অনুঘটকের কাজ করে।
7/10
JNeurosci জার্নালে ওই গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে। বলা হয়েছে, ৬৬ জন সুস্থ মানুষের উপর পরীক্ষা চালান তাঁরা। মুখোমুখি বসে থেকেও কম্পিউটার স্ক্রিনের মাধ্যমে কথা বলেন তাঁরা।
8/10
দু’জনের কথোপকথন থেকে ইতিবাচক ফল উঠে এলে, তাকে Gain হিসেবে ধরা হয়। ফলাফল নেতিবাচক হলে, তাকে গণ্য হয় Loss হিসেবে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ঝুঁকি বিবেচনা করে, পারস্পরিক বোঝাপড়ার নিরিখেই আমাদের মস্তিষ্ক প্রাপ্ত তথ্যকে বিচার করে।
9/10
বন্ধু কিছু বললে, সত্য বলে ধরে নিই আমরা। সেক্ষেত্রে মস্তিষ্কের বোঝাপড়া বিবেচনাকারী অংশ সক্রিয় থাকে। কিন্তু যখন মিথ্যে বুঝতে পারি, সেক্ষেত্রে মস্তিষ্কের ক্ষতি বিবেচনাকারী অংশ সক্রিয় থাকে।
10/10
অর্থাৎ কার সঙ্গে কথা বলছি, কে কথা বলছে, তার সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের নিরিখেই মস্তিষ্ক কাজ করে। এক্ষেত্রে মিথ্যেকেও সত্য বলে বিশ্বাস করি আমরা। কিন্তু অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে বোঝাপড়ার বালাই থাকে না। তাই তিনি সত্য বললেও, সন্দেহ থাকে মনে।
Sponsored Links by Taboola