Writing by Hand Benefits: টাইপিং সহজ, সময়ও লাগে কম, কিন্তু হাতে লেখার বিকল্প নেই, কারণ একাধিক

Writing by Hand: টাইপিং সহজতর, সময়ও লাগে কম। কিন্তু হাতে লেখার উপকারিতা অনেক। ছবি: ফ্রিপিক।

ছবি: ফ্রিপিক।

1/10
প্রায় সবকিছু ডিজিটাল নির্ভর হয়ে গেলেও, শিক্ষাব্যবস্থা এখনও সম্পূর্ণ ভাবে সেদিকে পা বাড়ায়নি। কিন্তু স্মার্টফোনে, কম্পিউটারের কি-বোর্ডে আঙুল চালাতে এতটাই অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে আমরা যে, হাতে লেখা আর ধাতে সয় না।
2/10
কিন্তু হাতে লেখার কোনও বিকল্প নেই বলে মত বিশেষজ্ঞদের। তাঁদের মতে, হাতে লেখার অভ্যাস থাকলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়, আবার পড়ুয়াদের শিখতেও সুবিধা হয়। এই যুক্তি বিশদে ব্যাখ্যাও করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
3/10
ফ্রন্টিয়ার্স ইন সাইকোলজি জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, টাইপ করার চেয়ে হাতে লেখার সময় মস্তিষ্কে ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাক্টিভিটি বেশি থাকে। ফলে মস্তিষ্কের সেই অংশ, যেখান থেকে হাতের নড়াচড়া, দৃষ্টিশক্তি, ইন্দ্রিয়শক্তি এবং স্মৃতি নিয়ন্ত্রিত হয়, তা আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে।
4/10
হাতে লেখার সময় চোখ, হাত এবং মস্তিষ্ক একসঙ্গে কাজ করে। ফলে লিখিত তথ্যের সঙ্গে এক ধরনের মানসিক ও শারীরিক সংযোগ তৈরি হয়, যা টাইপ করার সময় হয় না।
5/10
হাতে লিখতে সময় লাগে। প্রতিটি শব্দ, বিষয়বস্তু নিয়ে ভাবনা ঘোরে মাথায়। ফলে স্মৃতিতে গাঁথা থাকে ওই তথ্য। যে কারণে হাতে নোটস লেখা অত্যন্ত কার্যকরী।
6/10
টাইপ করার সময় মনোযোগের ঘাটতি থাকে। কপি-পেস্টের অপশন থাকে হাতের কাছে। লেখার সময় কাটাকুটি যাতে না হয়, সেদিকে বিশেষ মনোযোগ থাকে।
7/10
হাতে লেখা মানে শুধুই পর পর অক্ষর সাজানো নয়। খাতার পাতায় আঁকিবুকি কাটি আমরা, ছবি আঁকি। এতে সৃজনশীলতাও বাড়ে।
8/10
টাইপ করলে দ্রুত কাজ মিটে যায়। হাতে লিখলে ধীর গতিতে কাজ এগোয়। ফলে তথ্য মুখস্তও হয়ে যায় আমাদের। পড়ুয়াদের জন্য এই প্রক্রিয়া বেশ উপকারী।
9/10
শুধুমাত্র কর্মক্ষেত্রেই নয়, ব্যক্তিগত জীবনে জার্নাল লেখার ক্ষেত্রেও আজকাল ট্যাব বা ল্যাপটপ ব্যবহার করেন। তবে কাগজের ডায়েরিতে পেন দিয়ে লেখার অনুভূতিই আলাদা।
10/10
প্রযুক্তির যুগে টাইপ করলে অবশ্যই সময় বাঁচে। কিন্তু হাতে লেখার উপকারিতা অতুলনীয়। স্মৃতিশক্তি বাড়াতে চাইলে, মনোযোগ বাড়াতে চাইলে এর বিকল্প নেই। নিয়মিত লেখার অভ্য়াস করলে নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
Sponsored Links by Taboola