Top 10 Midfielder: মাঝমাঠের সাম্রাজ্য ওঁদের দখলে, বিশ্বের সেরা ১০ মিডফিল্ডার এক ঝলকে
দ্রুত গতির রান ছিল স্পেশালিটি। জোহান নিকেনস সত্তরের দশকে নেদারল্যান্স ও আয়াক্স দলের সম্পদ ছিলেন। জোহান ক্রুয়েফের ছায়ায় কিছুটা ঢাকা পড়ে গেলেও, এখনও মাঝমাঠের শিল্পীদের কথা উঠলে এই মানুষটাকে মনে করতেই হবে।
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In Appইংল্য়ান্ডের প্রাক্তন তারকা মিডফিল্ডার ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড। চেলসির জার্সিতে সুনামের সঙ্গে খেলেছেন। একমাত্র মিডিও যিনি ১৫০-র ওপরে গোল করেছেন প্রিমিয়ার লিগে।
২০০৬-২০১৪ পর্যন্ত স্পেন ও বার্সেলোনার জার্সিতে সম্মানের সঙ্গে খেলেছেন। স্প্যানিশ ফুটবলে তিকিতাকার জনপ্রিয়তা বাড়ার পেছনে জাভির অবদান অনস্বীকার্য।
স্পেনের আরেক তারকা প্রাক্তন মিডফিল্ডার আন্দ্রে ইনিয়েস্তা। ২০১০ সালে স্পেনের বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। জাভির সঙ্গে ইনিয়েস্তার জুটি ছিল যে কোনও প্রতিপক্ষের কাছে ত্রাস।
আধুনিক ফুটবলের অন্যতম জনপ্রিয় মিডিও লুকা মদ্রিচ। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে মদ্রিচের নেতৃত্বেই ফাইনালে উঠেছিল ক্রোয়েশিয়া। রিয়াল মাদ্রিদের জার্সিতেও দুরন্ত ফুটবল উপহার দিয়ে আসছেন এই ছিপছিপে চেহারার মিডিও।
১৯৯০ সালের বিশ্বকাপজয়ী জার্মানির অধিনায়ক লোথার ম্যাথিউড। তিনিও এই তালিকায় রয়েছেন। বায়ার্ন মিউনিখ ও জার্মানির জার্সিতে মিডফিল্ডে ঝড় তুলতেন ম্যাথিউজ। ১৯৯০ সালে ব্যালঁ ডি অরও জিতেছিলেন।
ইংল্যান্ডের আরেক তারকা মিডফিল্ডার স্টিফেন জেরার্ড। লিভারপুলের সর্বকালের সেরা মিডফিল্ডারও বলা হয় তাঁকে। ২০০৫ সালে প্রায় একক ক্ষমতায় লিভারপুলকে ট্রফি এনে দিয়েছিলেন জেরার্ড।
তাবড় তাবড় ফুটবলারের জন্ম হয়েছে ব্রাজিলে। কিন্তু সে দেশের সর্বকালের সেরা সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার বললে দিদির কথাই উঠে আসবে। ১৯৫৮ সালে বিশ্বকাপে প্লেয়ার অফ দ্য টুর্নামেন্ট ছিলেন তিনি।
প্রাক্তন ব্রিটিশ ফুটবলার ও ম্যান ইউয়ের প্রাক্তন তারকা পল স্কোলস। ম্যান ইউতে স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের বিশ্বস্ত সৈনিক ছিলেন তিনি।
তালিকায় ইতালির আন্দ্রে পির্লোও রয়েছেন। বিশ্বকাপ, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেছেন। জুভেন্টাসের জার্সিতে খেলেছেন, কোচিংও করিয়েছেন।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -